Previous
Next

সর্বশেষ

Blue and Yellow Marketing Agency LinkedIn Banner
White and Blue IT Consultant LinkedIn Banner

Wednesday, March 20, 2024

কাশিমপুরে বিএনপির সক্রিয় তিনকর্মী আটক

কাশিমপুরে বিএনপির সক্রিয় তিনকর্মী আটক

বিএনপির অবরোধ, অগ্নি-সন্ত্রাস ও নাশকতার ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে গাজীপুরের কাশিমপুরে বিএনপির সক্রিয় তিন সদস্যকে আটক করেছে কাশিমপুর থানা পুলিশ।
শনিবার (১৮ নভেম্বর) রাতে মহানগরীর কাশিমপুরের ২নং ওয়ার্ডের লৌহাকৈর এলাকা থেকে শেখ শহিদুল ইসলাম স্বপন এবং ৩নং ওয়ার্ডের বারেন্ডা এলাকায় অভিযান চালিয়ে জাকির হোসেন জুয়েল ও সাদ্দাম মোল্লাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

এবিষয়ে কাশিমপুর থানার অফিসার ইনচার্জ সৈয়দ রাফিউল করিম রাফি আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, গ্রেপ্তারকৃত আসামিরা গত ৫ ও ৬ নভেম্বর চন্দ্রা-নবীনগর মহাসড়কের মোজারমিল এলাকায় বিএনপির দুই দিনের অবরোধ কর্মসূচি ও অগ্নি-সন্ত্রাস ও নাশকতা এবং ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগে তাদেরকে আটক করে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।


Friday, May 22, 2020

 কম্পিউটার শিক্ষা বা কম্পিউটার স্বাক্ষরতা বা কম্পিউটার জ্ঞান

কম্পিউটার শিক্ষা বা কম্পিউটার স্বাক্ষরতা বা কম্পিউটার জ্ঞান

কম্পিউটার শিক্ষা বা কম্পিউটার স্বাক্ষরতা বা কম্পিউটার জ্ঞান হল কম্পিউটার বিষয়ক দক্ষতা, কম্পিউটার সম্পর্কিত জ্ঞান ও তাকে ব্যবহারের সক্ষমতা এবং এ সম্পর্কিত প্রযুক্তিগত বিষয়াদির কার্যকর প্রয়োগ। তা হতে পারে প্রাথমিক ব্যবহার থেকে শুরু করে প্রোগ্রামিং এবং কঠিন সমস্যা সমাধান। একে অন্যভাবে সংজ্ঞায়িত করে বলা যায় একজন ব্যক্তির কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এবং কম্পিউটার সম্পর্কিত অন্যান্য ক্ষেত্রে প্রয়োগের সহজবোধ্য জ্ঞান। এখানে অন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল কিভাবে কম্পিউটারের বিভিন্ন উপাদান কাজ করে এবং কিভাবে কম্পিউটার সেটি পরিচালনা করে। কম্পিউটার শিক্ষাকে কম্পিউটার প্রোগ্রামিং থেকে আলাদা করা হতে পারে যা কম্পিউটারের প্রোগ্রামের নকশা এবং কোডিংয়ের বিষয়ে গুরুত্ব দেয় সাধারন কম্পিউটার বিষয়ক পরিচিতি এবং ব্যবহারের দক্ষতার থেকে।

উন্নত দেশে

কম্পিউটার শিক্ষাকে উন্নত দেশগুলোতে গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কম্পিউটার নির্ভর হওয়ায় কোম্পানিগুলো তাদের কর্মীদের কাছ থেকে কম্পিউটারের সাধারণ জ্ঞান আশা করে। অনেক কোম্পানিই তাদের ব্যবসায়কে সম্প্রসারণ, সুদক্ষ ও সফল করতে কম্পিউটার এবং প্রযুক্তি ব্যবহার করে।

 কম্পিউটার শিক্ষার গুরুত্ব বর্ণনা করে বন্ধুর নিকট পত্র

কম্পিউটার শিক্ষার গুরুত্ব বর্ণনা করে বন্ধুর নিকট পত্র

প্রিয় সুরভী,
প্রীতি ও শুভেচ্ছা নিও। আশা করি ভালো আছ। গতকাল তোমার একখানা পত্র পেয়েছি । তুমি কম্পিউটার শিক্ষার গুরুত্ব সম্পর্কে জানতে চেয়েছ। ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন পূরণে কম্পিউটার শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম।

তুমি নিশ্চয়ই জানো ডিজিটাল বাংলাদেশ একটি প্রত্যয়, একটি স্বপ্ন। এটি বিজ্ঞানভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠান প্রথম সোপান। বাংলদেশকে একটি সৃজনশীল ও মেধাভিত্তিক শিল্পোন্নত দেশে পরিণত করার প্রত্যয় নিয়ে বাংলাদেশ সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এক্ষেত্রে আমি মনে করি, নাগরিকরা কম্পিউটার শিক্ষায় মনোযোগী হলে সরকারের এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা সহজ হবে। তা ছাড়া এমন দিন দূরে নয় যখন কম্পিউটার শিক্ষাই হবে নাগরিকদের সাক্ষরতা যাচাইয়ের মাপকাঠি। তাই আমাদের নিজেদের স্বার্থেই কম্পিউটার শিখে ভবিষ্যতের যোগ্য নাগরিক হয়ে উঠতে হবে।
বর্তমান বিম্বের দিকে তাকিয়ে দেখ। সর্বকেক্ষেত্রে কম্পিউটার উত্তরোত্তর খুলে দিচ্ছে নতুন সম্ভাবনার দ্বার। বিংশ শতাব্দিতে একক আবিষ্কার হিসেবে কম্পিউটার মানবজীবনকে যতটা প্রভবিত করেছে, তা বোধ হয় অন্য কিছু পারেনি। যেসব কাজ মানুষের পক্ষে করা অসম্ভব ছিল, কম্পিউটার আবিষ্কারের পরর সেসব কাজ এখন অনায়াসেই করা যাচ্ছে। যা ছিল অত্যধিক সময় ও ব্যয়সাপেক্ষ, তা এখন স্বল্প ব্যয়ে চোখের পলকেই করা সম্ভব হচ্ছে। এভাবে ব্যবসা-বাণিজ্য, চিকিৎসাশাস্ত্র,খেলধুলো, প্রকাশান মাধ্যম , শিল্প কারখানা, শিক্ষা জনসংখ্যা অর্থনৈতিক, সামাজিক সর্বক্ষেত্রেই কম্পিউটার এব গুরুত্বর্পূণ ভূমিকা পালন করছে। প্লেন, ট্রেন এমনকি দূরপাল্লার বাসের আসন সংরক্ষণ করছে কম্পিউটার । কম্পিউটারের ব্যবহার যেভাবে বেড়ে চলেছে তাতে প্রায় সকল পেশার শিক্ষিত মানুষের সঙ্গেই এর ঘনিষ্ঠতা সৃষ্টি হচ্ছে।
কম্পিউটারের সাহায্যে ফিংগার প্রিন্ট দিয়ে বিভিন্ন ধরণের অপরাধী শনাক্ত করা যায়। কম্পিউটার আজ স্থায়ী আসন করে নিয়েছে বিভিন্ন ব্যাংক, বিমা , টেলিযোগাযোগ, রিসার্স এন্ড অ্যানালইসিস, পোস্টাল সার্ভিস, প্রকাশনা ইত্যাদি সব ধরনের প্রতিষ্ঠানে। তাই আগামী দিনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত হতে এবং ডিজিটাল বাংলাদেশের গর্বিত অংশীদার হতে কম্পিউটার শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই।
আজ আর নয়। তোমার আব্বা-আম্মাকে আমার সালাম দিও। ছোটদের দিও  স্নেহশিস। তোমার পত্রের প্রতীক্ষায় রইলাম।
ইতি
তোমার বন্ধু
গাজী শরীফ
[এখানে খাম আঁকবে]

 যোগ্য করে গড়ে তুলতে প্রশিক্ষণ

যোগ্য করে গড়ে তুলতে প্রশিক্ষণ

প্রশিক্ষণ সম্পর্কে নানা ধরনের ধারণা প্রচলিত রয়েছে আমাদের মধ্যে। কেউ কেউ চাকরিতে প্রবেশের পূর্বেই কেবল প্রশিক্ষণ নিতে হয় বলে ধারণা করেন। আর চাকরিতে ঢোকার পর প্রশিক্ষণ নেবেন কি নেবেন না, তা নিয়েও দ্বিধায় থাকেন অনেকে। তবে প্রয়োজন অনুযায়ী যেকোনো সময়েই প্রশিক্ষণ নেওয়া যেতে পারে। প্রশিক্ষণ সম্পর্কে এই লেখায় জানাচ্ছেন সানজিদা সুলতানা
জীবনে নিজেকে যোগ্য করে গড়ে তুলতে প্রশিক্ষণের বিকল্প নেই। চাকরিতে প্রবেশের পূর্বে যেমন প্রশিক্ষণ গ্রহণের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে, তেমনি চাকরিতে প্রবেশের পরেও প্রশিক্ষণ সমান গুরুত্ব বহন করে থাকে। একজন ব্যক্তির ক্যারিয়ারে যেকোনো সময়েই প্রশিক্ষণের দরকার হতে পারে। কেননা চাকরি করতে গিয়ে এমন অনেক কাজের মুখোমুখিই পড়তে হতে পারে, যা আপনার জানা নেই। সেক্ষেত্রে যথাযথ প্রশিক্ষণ নিলে সেই কাজটি করা অনেক সহজ হবে আপনার জন্য। আর জীবনে আসলে শেখার কোনো শেষ নেই। তাই প্রশিক্ষণ গ্রহণের প্রয়োজনীয়তারও কোনো সুনির্দিষ্ট সময় নেই।

প্রশিক্ষণ বলতে এখনও আমাদের অনেকের মধ্যে ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে যে, শিক্ষাজীবন সমাপ্ত করার পর চাকরিতে প্রবেশের পূর্বেই শুধুমাত্র প্রশিক্ষণের প্রয়োজন রয়েছে। চাকরিতে প্রবেশের পূর্বে প্রশিক্ষণের প্রয়োজন যেমন রয়েছে চাকরিরত অবস্থায়ও একজন ব্যক্তির ক্যারিয়ারে উন্নতির জন্য প্রশিক্ষণ গ্রহণ করা প্রয়োজন।

প্রশিক্ষণ বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। আপনাকে প্রথমেই নির্দিষ্ট করতে হবে কোন ধরনের প্রশিক্ষণ আপনার জন্য প্রযোজ্য হবে। তবে বিশ্বায়নের এই যুগে আপনি যে পেশার লোকই হন না কেন কম্পিউটারে প্রাথমিক শিক্ষা বিষয়ক প্রশিক্ষণ আপনাকে গ্রহণ করতেই হবে। কেননা বাংলাদেশে এখন প্রায় সব প্রতিষ্ঠানেই কম্পিউটার জ্ঞানসমৃদ্ধ যোগ্য ব্যক্তিকে নিয়োগে অগ্রাধিকার প্রদান করা হয়ে থাকে।

চাকরিতে প্রবেশের পূর্বেই আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে আপনার জীবনের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য সম্বন্ধে। যদিও বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে পরিকল্পনা অনুযায়ী পছন্দের চাকরি অর্জন করা খুবই কঠিন একটি বিষয়। তথাপি আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং সংশ্লিষ্ট বিষয়ে প্রশিক্ষণ চাকরিপ্রাপ্তিতে আপনার সম্ভাব্যতা বৃদ্ধি করবে নিঃসন্দেহে।

আধুনিক বিশ্বের সাথে তালমিলিয়ে এগিয়ে চলেছে বাংলাদেশে। এরই ধারাবাহিকতায় সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে প্রয়োজন ইংরেজি জ্ঞান সমৃদ্ধ দক্ষকর্মীর। ইংরেজি সম্পর্কে কমবেশি সকলেই জ্ঞান অর্জন করতে সক্ষম হলেও আমাদের দেশে অনেক শিক্ষিত তরুণ-তরুণীই স্বাচ্ছন্দ্যে ইংরেজিতে কথা বলতে এবং লিখতে ব্যর্থ হয়। ফলে চাকরিতে প্রবেশের পূর্বে একজন ব্যক্তির ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে মানসম্পন্ন যেকোনো প্রতিষ্ঠানে ইংরেজি কোর্সে (স্পোকেন এবং রিটেন) প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে পারেন। ইংরেজিতে দক্ষতা বৃদ্ধি একজন ব্যক্তিকে চাকরি অর্জন করতে এবং চাকরিতে সফলতা বয়ে আনতে ব্যাপক ভূমিকা রাখে।

চাকরিপ্রাপ্তির পরে নিজের যোগ্যতাকে বাড়িয়ে তুলতেও প্রশিক্ষণের কোনো বিকল্প নেই। তবে চাকরিরত অবস্থায় প্রশিক্ষণ গ্রহণের প্রেক্ষাপট ভিন্ন হয়ে থাকে। আপনি যে পেশাতেই থাকুন না কেন স্ব স্ব পেশাতে ক্যারিয়ারে সফল হতে হলে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করা প্রয়োজনীয়। তবে চাকরিরত অবস্থায় প্রশিক্ষণ কার্যক্রম সাধারণত দুই ধরনের হয়ে থাকে। যেমন, অফিস কর্তৃক প্রদেয় প্রশিক্ষণ এবং নিজ উদ্যোগে গৃহীত প্রশিক্ষণ। অফিসের প্রয়োজনে অনেক সময়ে কর্মরত ব্যক্তিদের অফিসের ব্যবসায়িক কর্মপরিধি সূচারুরূপে এবং সাবলীলভাবে সম্পাদনের উদ্দেশ্যে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়ে থাকে। ফলে পদোন্নতি অর্জনের ক্ষেত্রটাও অনেক বেশি সম্ভাবনাময় হয়ে উঠে। অফিস কর্তৃক প্রশিক্ষণ কার্যক্রম মূলত দক্ষ কর্মকর্তাদের এবং দীর্ঘদিন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ব্যক্তিদের জন্য নির্ধারিত থাকে। তবে প্রশিক্ষণের মেয়াদকাল সাধারণত সংক্ষিপ্ত হয়ে থাকে। ১ দিনের ওয়ার্কশপ থেকে শুরু করে এসব প্রশিক্ষণের মেয়াদকাল সাধারণত ১ মাস পর্যন্ত হয়ে থাকে। প্রশিক্ষণ গ্রহণকালীন অফিস কর্তৃক প্রশিক্ষণার্থীর সমস্ত ব্যয়ভার বহনের পাশাপাশি অন্যান্য সুযোগ-সুবিধাও বহাল রাখা হয়ে থাকে। তবে প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে মনোনীত ব্যক্তি হিসেবে আপনার নাম না থাকলেও হতাশ হওয়ার কারণ নেই। কেননা ক্যারিয়ারে প্রতিষ্ঠিত হতে হলে স্ব-উদ্যোগেও বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করা সম্ভব। আপনার চারপাশে অনেক প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা পেশাগত উত্কর্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। আপনার সময় এবং সামর্থ্যনুযায়ী সে সকল প্রতিষ্ঠান হতে প্রশিক্ষণ গ্রহণের মাধ্যমে কর্মক্ষেত্রে নিজেকে যোগ্যতর ব্যক্তিরূপে গড়ে তুলতে পারেন। তবেই মিলবে সাফল্য।






 কম্পিউটার এর সুবিধা ও অসুবিধা ৬ টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়

কম্পিউটার এর সুবিধা ও অসুবিধা ৬ টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়

বর্তমান বিশ্বের বিস্ময় হল কম্পিউটার। এটি একটি স্বয়ংক্রিয় যন্ত্র। এই টেকনোলজি আমদের কাজের আরও সুবিধা করে তুলছে। বর্তমানে এই টেকনোলজির মাধ্যমে কর্মসংস্থান বেড়েছে। ঘর হোক বা বাইরে এর কদর সর্বত্রই। বর্তমানে কম্পিউটারের প্রভাব বিশাল। মানুষ এই যন্ত্রটি নানা কাজে ব্যবহার করে থাকে। এর মাধ্যমে দ্রব কেনা বেচা, অনলাইন স্টাডি, টিকিট বুক করা, অনলাইনে কেনাকাটা বা অফিসের সমস্ত রকম কাজ করে থাকে।
কম্পিউটার টেকনোলজি শিক্ষার উপরে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলেছে। শিক্ষার্থীরা অনলাইনে স্টাডিজ করতে পারে বা ঘরে বসে জ্ঞান অর্জন করতে পারে। কম্পিউটারের ব্যবহার সুবিধার পাশাপাশি কিছু অসুবিধাও বিরাজমান। এখানে রইল ৬ টি কম্পিউটার এর সুবিধা ও অসুবিধা –

কম্পিউটারের সুবিধাঃ

কম্পিউটার দ্রুত বিশাল পরিমাণ তথ্য প্রস্তুত করতে পারে। মানবজাতির থেকেও বিভিন্ন কাজ সাফল্যের সঙ্গে সম্পূর্ণ করতে পারে। সুতরাং বলাই যায় কম্পিউটার আমাদের কাজের দক্ষতা বৃদ্ধি করে। নীচে কম্পিউটারের সুবিধা উল্লেখ করা হল-
• গবেষণার কাজেঃ
কম্পিউটারের মাধ্যমে আপনি যেকোনো ক্ষেত্র সার্চ করলে খুঁজে পাবেন। এই মাধ্যমে আপনি ক্যালকুলেশন, ডাটা সঞ্চয় করতে এবং যেকোনো ডাটা উপস্থাপন করতে পারবেন। বিজ্ঞানীরা তাদের গবেষণায় কম্পিউটার ব্যবহার করে।
• ইন্টারনেট এর সুবিধাঃ
কম্পিউটার এর সুবিধা ও অসুবিধা আলোচনার ক্ষেত্রে সুবিধার একটি বড় অংশ হল ইন্টারনেট। আধুনিক যুগে ইন্টারনেট একটি মূল্যবান কৌশল। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে বিশ্বের প্রতিটি স্থানের সঙ্গে যোগসূত্রে আবদ্ধ হতে পারবেন।
ইন্টারনেটের দ্বারা বিদেশে বন্ধুবান্ধব, আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে ভিডিও চ্যাট করতে পারবেন। এছাড়াও নেট সার্চ, সিনেমা ও গেমস খেলতে পারবেন। এটি সর্বশ্রেষ্ঠ কম্পিউটারের সুবিধা বলে বিবেচনা করা হয়।
• মাল্টিমিডিয়াঃ
কম্পিউটারের আরেকটি সুবিধা মাল্টিমিডিয়া ডিভাইস। এতে বিভিন্ন ধরণের অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করতে পারি যেমন- গান শোনা, গেমস খেলা ইত্যাদি।
• তথ্য জমা রাখাঃ
কম্পিউটারে প্রচুর পরিমাণ তথ্য জমা রাখতে পারবেন। বড় বড় কোম্পানিগুলি তাদের মার্কেটিং এর তথ্যগুলি কম্পিউটারে জমা করে রাখে। এমনকি গ্রাহকদের সংবেদনশীল তথ্য সুরক্ষিতভাবে রাখার জন্য কম্পিউটারাইজড করে রাখে।

• অনলাইন বাণিজ্যঃ
বিশ্বের ৬০ শতাংশ মানুষ অনলাইন বাণিজ্যের জন্য কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকে। তারা কম্পিউটার ও ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন তাদের পণ্য কেনা বেচার জন্য।
অনলাইনে ব্যবসা করা এখন অনেক সোজা পাশাপাশি সময় সঞ্চয় হয়। অনেক ওয়েবসাইট তাদের গ্রাহকদের জন্য ডিসকাউণ্ট দিয়ে থাকেন। যার ফলে অনলাইন কেনাকাটার প্রতি মানুষের ঝোঁক এখন বেশি।

• শিক্ষাগত ক্ষেত্রেঃ
কম্পিউটার ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশুনোয় ক্ষেত্রে অনেক সুবিধা নিয়ে এসেছে। বিশ্বে ৫০ শতাংশ মানুষ এখন ওয়েবসাইট থেকে শিক্ষাগত জ্ঞান অর্জন করে। বর্তমানে অনলাইনে শিক্ষাগত কোর্স সম্পূর্ণ করা যায়।

কম্পিউটারের অসুবিধা

কম্পিউটার ব্যবহারে সমাজে কিছু সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। কম্পিউটার এর সুবিধা ও অসুবিধা আলচনায় কম্পিউটার অসুবিধা নিম্নরূপ-


• স্বাস্থ্যের ক্ষতিঃ
দীর্ঘক্ষণ কম্পিউটার ব্যবহার করলে চোখের উপর নেতিবাচক পড়ভাব পড়ে। চোখের পেশিতে চাপ পড়ে ফলে চোখের ক্ষতি হয়। তাছাড়াও দীর্ঘক্ষণ কম্পিউটার ব্যবহারের ফলে ঘাড় ও মস্তিষ্কের ক্ষতি হতে পারে। তাই যারা দীর্ঘক্ষণ কম্পিউটার ব্যবহার করেন তাদের ৩০ মিনিট অন্তর বিশ্রাম নেওয়া প্রয়োজন।
• পরিবেশের উপর নেতিবাচক প্রভাবঃ
কম্পিউটার উৎপাদন প্রক্রিয়া এবং কম্পিউটার বর্জ্য পরিবেশ দূষণ করা হয়। কম্পিউটারের নষ্ট পার্টগুলি থেকে বিষাক্ত উপাদান পরিবেশে ছড়াতে পারে।
শক্তি ও সময় অপচয়ঃ
অনেক মানুষ গেম খেলতে ও দীর্ঘসময় চ্যাট করার জন্য কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকে। এতে সময় ও শক্তি অপচয় হয়। তরুন প্রজন্ম এখন দিনের বেশিরভাগ সময়টা সোশ্যাল মিডিয়ায় ( যেমন- ফেসবুক, টুইটার ইত্যাদি ) ব্যস্ত থাকে। এটি স্বাস্থ্যের জন্য খারাপ। পাশাপাশি সামাজিক জীবনে প্রতিকূল প্রভাব পড়ছে।

• ক্রাইমঃ
অনেক মানুষ আছে যারা নেতিবাচক কাজকর্মের জন্য কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকে। তারা জনগণের ক্রেডিট কার্ডের নাম্বারগুলি হ্যাক করে নেয়। আবার অনেক সময় বড়ো প্রতিষ্ঠানগুলির তথ্য চুরি করে।
• ব্যয়বহুলঃ
কম্পিউটার একটি ব্যয়বহুল যন্ত্র। তাই ছোট প্রতিষ্ঠানে ক্ষেত্রে অনেক সময় এটি ব্যবহার করা সম্ভব হয়ে ওঠে না।
• বেকারত্বঃ
আতিত প্রজন্মে কম্পিউটার ব্যবহার করা হত না। তাই তাদের কর্মসংস্থানে কম্পিউটারের জ্ঞান না থাকার জন্য বড় সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। ফলে বেকারত্ব বৃদ্ধি পায়।
কম্পিউটার এর সুবিধা ও অসুবিধা পয়েন্টগুলি আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
সারকথাঃ
বর্তমান যুগ কম্পিউটারের যুগ হয়ে পড়েছে। কারণ, কম্পিউটার ছাড়া মানুষ অচল। হয়তো এমন একদিন আসবে যেদিন মানুষই কম্পিউটার দ্বারা পরিচালিত হবে।

 যে ১০টি কম্পিউটার স্কিল অর্জন না করলেই নয়!

যে ১০টি কম্পিউটার স্কিল অর্জন না করলেই নয়!

ছাত্রজীবনকে বলা যায় জীবন গঠনের উপযুক্ত সময়। কেননা এই সময়টাতে শিক্ষার্থীরা পড়াশুনার পাশাপাশি এমনকিছু গুণ ও দক্ষতা অর্জন করে থাকে, যা সারাজীবন তাদের কাজে লাগবে। বর্তমান যুগ হলো তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির যুগ৷ কম্পিউটার ছাড়া আজকাল সবকিছু একেবারেই অচল বলা চলে৷ কী করা যায় না কম্পিউটার দিয়ে? অফিসের কাজ থেকে শুরু করে আউটসোর্সিং, স্কুলের সায়েন্স প্রোজেক্ট বানানো, বিভিন্ন ইভেন্টের ব্যানার তৈরি, কলেজের প্রেজেন্টেশনসহ অনেক কিছুই কম্পিউটারের মাধ্যমে করা সম্ভব। আর কম্পিউটারের কিছু নির্দিষ্ট স্কিল অর্জন করতে পারলে তুমি তোমার সহপাঠীদের তুলনায় এগিয়ে থাকবে কয়েকশো গুণ!
কিন্তু এইসব স্কিল শিখতে চাইলে সাথে থাকা লাগবে ইন্টারনেট সংযোগ। ইন্টারনেট সংযোগ তোমাকে পুরো পৃথিবীর নেটওয়ার্কের আওতায় নিয়ে আসবে। এতে করে তোমার কাজ হয়ে উঠবে আরো সহজ ও মজাদার! পরীক্ষার আগে পড়া যেমন জরুরি, তেমনি চাকরিতে ঢোকার আগে কিছু কম্পিউটার স্কিল থাকাও প্রয়োজন।
তাই বিদ্যালয়ের অন্যান্য বিষয়গুলোর পাশাপাশি আজকাল শিক্ষার্থীদের বেসিক কম্পিউটার নলেজ থাকাটাও জরুরি। কম্পিউটারের প্রাথমিক জ্ঞান থাকা এখন যেকোনো চাকরির জন্য বাধ্যতামূলক হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইচ্ছা, দক্ষতা এবং আইটি টুলস শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত ও কর্মজীবনে বেশ ভাল প্রভাব ফেলে, কিন্তু কেন কোনো বিষয়ের উপর দক্ষতা থাকা জরুরি? চলুন জেনে আসা যাক। 
বাংলা এবং ইংরেজি টাইপিং দক্ষতা:
মোবাইলে আমরা সবাই আরামসে টাইপ করতে পারলেও কম্পিউটারের স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে একনাগাড়ে টাইপ করা কিন্তু একটু কষ্টসাধ্য ব্যাপার। টাইপ করার সাধারণ নিয়ম হচ্ছে ইংরেজিতে প্রতি মিনিটে ৪০টি শব্দ এবং বাংলা ২৫টি শব্দ টাইপ করতে পারতেই হবে।
আমাদের প্রায়শই বিভিন্ন অ্যাসাইনমেন্টের জন্য একজন টাইপিস্টের কাছে শরণাপন্ন হই। কিন্তু আমরা নিজেরাই যদি ভালোভাবে টাইপ করতে পারি, তাহলে বাইরের কাউকে দিয়ে টাইপ করানোর প্রয়োজন হবে না। এতে করে নিজের অর্থ এবং সময়- দুটোই বাঁচবে। এছাড়া তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে টাইপিং ছাড়া কোন চাকরি কিংবা ব্যবসায় ভাল করা সম্ভব নয়। কেননা, যোগাযোগ রক্ষায় ই-মেইল লেখা থেকে শুরু করে অন্যান্য সবা কাজেই কম্পিউটার এবং টাইপিং প্রয়োজন। তাই আমরা যদি নিজেরাই টাইপিং দক্ষতাটা অর্জন করে ফেলি, তাহলে নিজেদেরকে কোনো ঝামেলাই পোহাতে হবে না!
এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে তুমি সহজেই টাইপিংয়ের উপর একটি ফ্রি কোর্স করতে পারবে। শুধু সার্টিফিকেটের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ তাদেরকে দিতে হবে, যদি তুমি সার্টিফিকেট নিতে চাও তাহলেই।  

ডকুমেন্ট তৈরি:

কম্পিউটারের মাধ্যমে ডক ফাইল তৈরি করা হলো  আরেকটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কম্পিউটার স্কিল। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ও গুগল ডকের মাধ্যমে খুব সহজেই এবং বিনামূল্যে ফাইল তৈরি করা যায়। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড হলো বিশ্বের বহুল ব্যবহৃত ডকুমেন্ট তৈরির সফটওয়্যার। ৯০% মানুষ নিজেদের কাজে এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে থাকে।
ডকুমেন্ট ফাইলে শব্দ বড়-ছোট করা, হাইপার লিংক তৈরি করা, শব্দ বোল্ড, ইটালিক বিভিন্ন ফন্টে আনা, প্যারাগ্রাফ করা সহ আরো অসংখ্য ছোটখাটো স্কিল শিখে নেয়া খুব জরুরি। এই সফটওয়্যারগুলোর মাধ্যমে প্রেজেন্টেশন ও নোট খুব সহজেই তৈরি করা যায়।  
গুগল এবং Office 365 অনলাইনেও ব্যবহার করা যায়। ফলে শুধু কম্পিউটারই নয়, এর মাধ্যমে মোবাইলেও যখন তখন লেখা এবং ফাইল এডিট করা যাবে। গুগল ডকে একই ফাইলে একাধিক মানুষের এক্সেস থাকলে তারা এডিটও করতে পারবে।

গাণিতিক সমস্যাবলী এবং ফিন্যান্সিয়াল ম্যানেজমেন্ট দক্ষতা:

যখন কেউ গাণিতিক সমস্যা কিংবা কোনো হিসাব-নিকাশের কথা বলে, তখন মাথায় আসে মাইক্রোসফট এক্সেল এর নাম। মাইক্রোসফট এক্সেল মূলত হলো একধরণের স্প্রেডশিট। সেখানে বিভিন্ন ধরণের টেবিলের মাধ্যমে কোনোকিছুর পরিসংখ্যান দেখানো হয়। যেমন: শেয়ার বাজারের সূচক, অফিসের কর্মীদের কাজে আসার সময়সূচী, শিক্ষার্থীদের মার্কশিট ইত্যাদি। এই স্কিল অর্জনের মাধ্যমে তুমি খুব সহজেই ডাটা এন্ট্রির কাজ করতে পারবে। আর বর্তমান আইসিটি খাতে ডাটা এন্ট্রির মতন কাজগুলোর চাহিদা কিন্তু প্রচুর। এই কম্পিউটার স্কিলটি তাই বিভিন্ন কাজে আসতে পারে!

প্রেজেন্টেশনে দক্ষতা:

প্রোজেক্ট ডিসপ্লে এবং প্রেজেন্টেশন তৈরি করার ক্ষেত্রে সেই দুইটি সফটওয়্যার আমাদের সবচেয়ে বেশি সাহায্য করে, তা হলো গুগল স্লাইড এবং মাইক্রোসফট পাওয়ার পয়েন্ট। এই দুইটি সফটওয়্যার প্রায় একই উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হলেও এদের মধ্যে বেশকিছু পার্থক্য রয়েছে। মাইক্রোসফট পাওয়ারপয়েন্টে রয়েছে অসংখ্য টুলস, যার মাধ্যমে খুব সহজেই তুমি তোমার প্রেজেন্টেশনকে আকর্ষণীয় করে তুলতে পারবে। আর গুগল স্লাইডে খুব বেশি টুল না থাকলেও চটজলদি প্রেজেন্টেশন তৈরির কাজে এর কিন্তু জুড়ি মেলা ভার!
দু’টিতেই রয়েছে অসংখ্য স্লাইড তৈরি করার অপশন। সেই সাথে ছবি অ্যাটাচ করা যায়, মিউজিক অ্যাড করা যায়, থিম পালটানো যায়, ফন্ট চেঞ্জ করার পাশাপাশি এর কালার ও সাইজেও পরিবর্তন আনা যায়। বর্তমান সময়ে তাই এই কম্পিউটার স্কিলটি তোমার থাকতেই হবে!

গ্রাফিক্স ডিজাইনিং:

আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বছর জুড়েই কোনো না কোনো ইভেন্টের আয়োজন করা হয়৷ ইভেন্টের প্রচারণার জন্য প্রয়োজন ম্যাগাজিন, ব্যানার ও পোস্টার৷ আর তুমি যদি কম্পিউটারে এডোবি ফটোশপ আর এডোবি ইলাস্ট্রেটর ব্যবহারে পারদর্শী হয়ে থাকো, তাহলে তোমাকে আর ঠেকায় কে? এসব কাজের জন্য সবার আগে কিন্তু তোমাকেই ডাকা হবে!
জেনে নাও জীবন চালানোর সহজ পদ্ধতি!
আজকাল যেকোনো কাজের জন্য এমন মানুষদের রিক্রুট করা হচ্ছে, যাদের ফটোশপ ও ইলাস্ট্রেটর সম্পর্কে অন্তত সাধারণ জ্ঞানটুকু আছে। তাই বোঝা যাচ্ছে যে আজকাল এই দুটি সফটওয়্যারের কাজে পারদর্শী মানুষের চাহিদা কেমন। এগুলো ব্যবহারের মাধ্যমে সৃজনশীল প্রতিভার বিকাশ ঘটে। সেই সাথে ক্যারিয়ার গঠনের বিভিন্ন পথ খুলে যায়। আমাদের জীবনে ফটোশপের নানা ব্যবহার রয়েছে। যা ক্যারিয়ার তৈরি ছাড়াও পার্টটাইম চাকরি খুঁজে পাওয়ার সহায়ক।
যদি এই সফটওয়্যারগুলো না থাকে, তবে এমনি অনেক বিনামূল্যের এডিটিং সফটওয়্যার এবং টুল পাওয়া যায়। এই দক্ষতা অর্জন করলে নিজের ফেসবুকের ছবিগুলোও হয়ে উঠবে অন্য সবার চেয়ে আকর্ষণীয়। এমনকি প্রেজেন্টেশনেও এই স্কিল কাজে আসবে। তুমি বিভিন্ন ইফেক্ট ও ভিডিও ক্লিপ ব্যবহারের মাধ্যমে তোমার প্রেজেন্টেশনটি হয়ে উঠবে অন্যদের কাছে সহজবোধ্য ও আলাদা।  

বেসিক কম্পিউটার হার্ডওয়্যার:

কম্পিউটার বা ফোনের কোনো পার্টস নষ্ট হয়ে গেলে, সেটা ঠিক করার অন্তত বেসিক উপায়টা শেখা জরুরি। আমাদের জানা উচিত যে কীভাবে সফটওয়্যার কিনতে হয় এবং ব্যবহার করতে হয়। এছাড়াও পিসি কীভাবে পরিষ্কার রাখতে হয় এবং ভাইরাসমুক্ত রাখা যায় সেটাও জানতে হবে। র‍্যাম, হার্ডডিস্ক, বেসিক ইনপুট এবং আউটপুট ডিভাইস সম্পর্কেও ধারণা রাখা প্রয়োজন।
এসব টুকটাক কাজ নিজেরা জানলে নিজের মনিটর বা ফোন নিয়ে দোকানে দোকানে ছোটা লাগবে না। টাকাও বেঁচে যাবে। আর সেই বেঁচে যাওয়া টাকা দিয়ে তুমি চাইলেই নিজের পছন্দমতো একটা বই কিনে ফেলতে পারবে।

সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং স্কিলস:

সোশ্যাল মিডিয়া সাইটগুলো হলো নেটওয়ার্কিংয়ের সবচেয়ে কার্যকরী জায়গা। কারণ এইসব সাইটগুলোতে আমরা নানান ধরণের ও পেশার মানুষের সাথে পরিচিত হই। এইসব মানুষেরা আমাদের পরবর্তীতে নানান উপকারে আসতে পারেন। তবে সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং স্কিলসের মধ্যে তুমি কীভাবে কার সাথে কথা বলবে, নেগেটিভিটি কীভাবে এড়িয়ে চলবে- এগুলোও অন্তর্ভুক্ত।  
সোশ্যাল মিডিয়া ওয়েবসাইট এবং অ্যাপগুলো সবসময় মানুষের চেয়েও বেশি এক্টিভ থাকে! তবে এগুলো ব্যবহার করতে চাইলে খুব বেশি অর্থের প্রয়োজন হয় না। তাই শিক্ষার্থীরা প্রায় সবাই এগুলো ব্যবহার করে থাকে। পড়াশোনা ছাড়া শিক্ষার্থীদের তেমন একটা কাজ থাকে না। তাই তারা সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় কাটায় এবং ধীরে ধীরে তারা এর প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ে। তাই সোশ্যাল মিডিয়া সাইটগুলো ব্যবহারের স্কিল এবং মেথডগুলো জানা জরুরি।

অনলাইনে কাজ করা:

আজকাল এমন অনেক ধরণের কাজ তৈরি হচ্ছে, যা ঘরে বসেই করা যায়। যেমন: আউটসোর্সিং, অনলাইন বিজনেস, ব্লগিং, প্রোমোটিং ইত্যাদি।  সেইসব কাজ করার জন্য প্রয়োজন নিজের ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ। তাই অনলাইনে কাজ করতে হলে কিন্তু কম্পিউটার স্কিলগুলো আয়ত্ত করার প্রয়োজন আছে!

অনলাইন নৈতিকতা এবং নিরাপত্তা:

অনলাইনে কাজ করতে গেলে যেই জিনিসটা নিয়ে সবাই একদম প্রথম সতর্ক করে, তা হলো অনলাইনে আমাদের আচার-আচরণ কেমন হওয়া দরকার৷ অনেকসময় আমরা আমাদের রাগের বহিঃপ্রকাশ সোশ্যাল মিডিয়ায় করে ফেলি, কাউকে নিয়ে কটুক্তি করি৷ কিন্তু এগুলো করা একদমই উচিত নয়৷ ভার্চুয়াল জগতে সব অনেক বেশি খোলামেলা। তাই অনলাইনে কাজ করার সময় আমরা সবসময় সতর্ক থাকবো।

রিসার্চ:

রিসার্চ অর্থ অনুসন্ধান করা। বিভিন্ন ওয়েব ব্রাউজারে কোনো বিষয় সার্চ দিয়ে তা নোট করাকেই রিসার্চ বলে৷ যেমন: কেন এইটা হয়? কী জন্য হয়? এটা হলে লাভটা কী? রিসার্চ মানে এই না যে, শুধুই এসাইনমেন্টের জন্য ডাটা কালেক্ট করা। রিসার্চ অর্থ সত্য উদঘাটন করাও বটে! রিসার্চ তখনই করা লাগে, যখন কেউ কোনো সমস্যার সমাধান খোঁজে। কোনো প্রজেক্ট তৈরি করার জন্যেও রিসার্চ করা লাগে।
এই স্কিলগুলো অর্জন করলে তুমি তোমার সমবয়সীদের তুলনায় সব ক্ষেত্রেই বেশ এগিয়ে থাকবে। এইসব বিষয় অনেক সময় নিজে নিজেই শেখা যায়। আবার তুমি চাইলে এগুলো নিয়ে কোর্সও করতে পারো। তোমার এলাকার আশেপাশে যদি ‘যুব কল্যাণ সমিতি’ খুঁজে পাও, সেখানে ভর্তি হয়ে যেকোনো একটার উপর কোর্স করে ফেলো। এগুলো সরকারি হওয়াতেও খরচটাও একটু কম। আর পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর আছে সার্টিফিকেটের ব্যবস্থা। এই সার্টিফিকেট তুমি পরবর্তীতে অনেক জায়গায় কাজে লাগাতে পারবে।
এছাড়াও আজকাল অনেক অনলাইন ওয়েবসাইটে এইসব দক্ষতার উপর ফ্রি ক্লাস করানো হয়। ইউটিউবেও তুমি এই সংক্রান্ত অসংখ্য ভিডিও পাবে! আর আমাদের ১০ মিনিট স্কুলের ইউটিউব চ্যানেলটিতে কিন্তু সাদমান সাদিক ভাইয়ার মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, মাইক্রোসফট পাওয়ারপয়েন্ট এবং এডোবি ফটোশপ নিয়ে বেশকিছু সহজ টিউটোরিয়াল আছে। এইসব টিউটোরিয়াল দেখে তুমি একা একাই কম্পিউটার স্কিলগুলো অর্জন করে ফেলতে পারবে!

 দৈনন্দিন জীবনে কম্পিউটার গুরুত্ব ।। Importance of Computer In Our Daily Life

দৈনন্দিন জীবনে কম্পিউটার গুরুত্ব ।। Importance of Computer In Our Daily Life

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে কম্পিউটার গুরুত্ব
আপনি বোঝেন এবং অফলাইন এবং অনলাইন ব্যবসা, অনলাইন শিক্ষা, অনলাইন ব্যবসা, অনলাইন যোগাযোগ এবং ডিজিটাল ব্যাংকিং বিপ্লব দেখে কম্পিউটার গুরুত্ব বিশ্লেষণ করতে পারে। সংরক্ষণ, অ্যাক্সেস, ম্যানিপুলেট, গণনা, তথ্য এবং তথ্য বিশ্লেষণ আমরা হার্ডওয়্যার ডিভাইস এবং সফ্টওয়্যার অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার।
আমাদের সমস্ত দৈনন্দিন জীবন ক্রিয়াকলাপ যেমন অনলাইন সেবা এবং পণ্য উপর ভিত্তি করে। কম্পিউটার 2 বছর আগে আমাদের জীবন পরিবর্তন করেছে এবং দৈনন্দিন জীবনে কম্পিউটার ব্যবহার করার জন্য এটি একটি প্রয়োজনীয়তা। আসুন নিম্নলিখিত পয়েন্টে কম্পিউটারের ব্যবহার বুঝতে পারি:
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে কম্পিউটারের শীর্ষ 10 ব্যবহার
1. শিক্ষা ক্ষেত্রে কম্পিউটার ব্যবহার
    বিশ্বজুড়ে স্কুল এবং কলেজগুলি তথ্য ভিজ্যুয়ালাইজেশনের মাধ্যমে ডিজিটাল এবং সৃজনশীলভাবে শিক্ষার্থীদের শেখানোর জন্য কম্পিউটার প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। একটি শ্রেণীকক্ষ কম্পিউটার ব্যবহার ব্যবহারকারীদের মন সৃজনশীলতা এবং কল্পনা অন্বেষণ করবে। অঙ্কন সরঞ্জাম, স্প্রেডশীট, অডিও, ভিডিও বক্তৃতা এবং পাওয়ার পয়েন্ট উপস্থাপনা ইত্যাদি। ছাত্রদের আরও গভীরভাবে এবং সঠিকভাবে শিখতে খুব উপকারী।
আপনি জানেন যে শিক্ষা আমাদের জীবনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কম্পিউটার শিক্ষা ব্যবস্থাকে পুনর্বিবেচনা করেছিল। স্কুল, কলেজ এবং প্রায় সব ধরণের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শ্রেণীকক্ষে কম্পিউটার ব্যবহার করছে। অনেক কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় এখন কলেজ ছাত্রদের জন্য অনলাইন ডিগ্রি প্রোগ্রাম সরবরাহ করছে।
কম্পিউটার শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষাগত সরঞ্জাম। ইউটিউব, ব্লগ, ইবুক, নিউজলেটার, ই নিউজপেপার ইত্যাদি। আমরা আজ ব্যবহার করছি এমন কম্পিউটার ছাড়া এই ধরনের শিক্ষামূলক সরঞ্জাম সম্ভব নয়।
তাই, শিক্ষিত হয়ে, দক্ষ আমরা কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারেন এবং এই আমাদের দৈনন্দিন জীবনে কম্পিউটার অধিকাংশ উপকারী ব্যবহার অন্যতম।
2. ব্যবসা কম্পিউটার ব্যবহার
   ইন্টারনেট সংযোগের সাথে কম্পিউটার আমরা ব্যবসা শুরু করতে, ব্যবসা চালাতে এবং ব্যবসায় পরিচালনা করতে পারি এবং আমরা কম্পিউটার ব্যবহার করে ব্যবসাটি বাড়তে পারি। গুগল, ফেসবুক, লিঙ্কডইন, আমাজন, আলিবাবা ইত্যাদি। সব কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট ব্যবহার করে তৈরি করা হয়।
আমরা কম্পিউটার প্রযুক্তির ব্যবহার না করে বিশ্বজুড়ে দৈনন্দিন ব্যবসা ক্রিয়াকলাপের কল্পনা করতে পারি না। প্রথম দিন যখন প্রথম যান্ত্রিক কম্পিউটার চার্লস Babbage দ্বারা আবিষ্কৃত ব্যবসা সিস্টেম চেক এবং সঠিকভাবে ব্যবসায়িক প্রক্রিয়ার গতি বাড়াতে শুধুমাত্র ব্যবহার করা হয়েছিল। কিন্তু আজ সবকিছু নিয়ন্ত্রণ এবং কম্পিউটার দ্বারা পরিচালিত হয়।
ব্যবসা এবং কোম্পানীর একটি কম্পিউটার ব্যবহার বিপণন ও ব্যবসায়িক পরিকল্পনা, রেকর্ড গ্রাহকের তথ্য না তারা একটি কম্পিউটার ব্যবহার, একটি কম্পিউটার ব্যবহার করতে তারা পণ্য ও সেবা ইত্যাদি পরিচালনা
একটি ইন্টারনেট সংযোগ সঙ্গে কম্পিউটার ব্যবসা জন্য সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ। এখন তারা ইন্টারনেট বিপণন করতে পারে, তারা অনলাইনে পণ্য এবং পরিষেবাদি বিক্রি করতে পারে। তারা পরিচালনা করতে পারেন; কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট ব্যবহার করে সারা বিশ্বের কর্মীদের ভাড়া।
প্রায় সব ধরণের ব্যবসায় তাদের দৈনন্দিন অফিসিয়াল কাজগুলিতে কম্পিউটার ব্যবহার করছে। যেমন মাইক্রোসফ্ট অফিস পেশাদার খুঁজছেন নথি তৈরি করতে, পণ্য এবং পরিষেবা পরিচালনা করার জন্য স্প্রেডশীট এক্সেল, প্রকল্প উপস্থাপনা ইত্যাদি পাওয়ার পয়েন্ট। এই দিন সাধারণ।
কম্পিউটারে কম্পিউটারগুলির ব্যবহারগুলি দ্রুত তাদের গ্রাহক বেস বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। কম্পিউটার ব্যবহার ব্যবসা কোম্পানি এবং ছোট ব্যবসার মালিকদের জন্যও চ্যালেঞ্জিং। ইন্টারনেট ব্যবহারের মাধ্যমে গ্রাহকগণ সর্বোত্তম পণ্য বা পরিষেবাদিগুলি বেছে নেওয়ার জন্য অনেকগুলি বিকল্প আছে।
কোন ব্যক্তি আজ থেকে তাদের ব্যবসা শুরু করতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং একটি বড় উদাহরণ। ফ্রিল্যান্সাররা কম্পিউটার থেকে ইন্টারনেট ব্যবহার করে দূরবর্তী অবস্থান থেকে কাজ করছে।
কম্পিউটার ব্যবহার করে অর্থ উপার্জন শুরু করা খুব কঠিন নয়। আপনি শুধুমাত্র কিছু অ্যাপ্লিকেশন বা প্রোগ্রামিং ভাষা একটি মাস্টার বা শিখতে প্রয়োজন।
যদি কেউ ইন্টারনেট গবেষণা, তথ্য এন্ট্রি, এমএস ওয়ার্ড ইত্যাদি সম্পর্কে জানেন। তারা ডেটা টাইপিং এবং হোম থেকে সম্পাদনা সম্পাদনা শুরু করতে পারেন। যেমন পুনর্নির্মাণ লেখা সেবা, ই-বুক লিখন সেবা।
যদি কেউ অ্যাডোব ফটোশপ সম্পর্কে জানেন, Corel Draw তারা গ্রাফিক ডিজাইনিং, লোগো ডিজাইনিং ব্যবসা বাড়িতে থেকে শুরু করতে পারে। এটি কম্পিউটারের ব্যবহার দ্বারা আইটি ক্ষেত্রে একটি কর্মজীবন গড়ে তুলতে আজ অনেক সহজ।
3. হাসপাতালে কম্পিউটার ব্যবহার
   হাসপাতালে কম্পিউটারের ব্যবহার ডাক্তার ও রোগীদের জন্য অনেক সুবিধা প্রদান করে। হাসপাতাল তাদের চিকিত্সা রেকর্ড, ঔষধ রেকর্ড সঙ্গে একটি রোগীর একটি ডাটাবেস তৈরি করতে পারেন। রোগীদের রোগ দ্রুত রোগ নির্ণয়ের জন্য ডাক্তার কম্পিউটার ব্যবহার করছেন। তারা কম্পিউটার এবং হার্ডওয়্যার ডিভাইস বিভিন্ন চিকিৎসা অ্যাপ্লিকেশন সাহায্য গ্রহণ করা হয়। কম্পিউটারে কম্পিউটার এবং তার অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার রোগ, রক্ত ​​পরীক্ষা, এবং প্রস্রাব পরীক্ষা, মস্তিষ্ক পরীক্ষা, এবং শরীর স্ক্যানিং ইত্যাদি গবেষণা হিসাবে হয়।
4. ব্যাংকিং খাতে কম্পিউটার ব্যবহার
   ব্যাংক প্রতিদিন দ্রুত এবং সঠিক গ্রাহকের চাহিদা কম্পিউটার ব্যবহার করছে। ব্যাংকগুলি তাদের অ্যাকাউন্টে গ্রাহক অর্থ জমা দেওয়ার জন্য একটি কম্পিউটার ব্যবহার করছে। এই ক্ষেত্রে ক্যাশিয়ার তাদের ব্যাংকিং অ্যাপ্লিকেশনের গ্রাহকের অ্যাকাউন্ট নম্বর প্রবেশ করে, তারা প্রথমে অ্যাকাউন্ট নম্বর এবং গ্রাহকের বিশদ নিশ্চিত করে এবং তারপরে কীবোর্ডের ব্যবহার দ্বারা তাদের ব্যাংকিং অ্যাপ্লিকেশনে আমানতকৃত পরিমাণটি প্রবেশ করে।
এই প্রক্রিয়া দ্রুত এবং সঠিক। ব্যাংকগুলি তাদের গ্রাহকের জন্য এটিএম প্রদান এবং নগদ আমানত এটিএম সরবরাহ করছে। যখনই আমরা আমানত জমা করি, অর্থ প্রত্যাহার করি আমাদের মোবাইল নাম্বারে আমরা বার্তা পাই। আমরা ব্যাংক পরিদর্শন ছাড়া আমাদের লেনদেনের রেকর্ড দেখতে এবং মুদ্রণ করতে পারেন। ব্যাংকিং সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া কম্পিউটার দ্বারা সম্পন্ন করা হয়।
ব্যাঙ্কিংয়ের কম্পিউটারের উদ্ভাবনী ব্যবহারগুলি হচ্ছে তারা ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে তাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট পরিচালনা করতে পারে। ব্যাংকগুলি গ্রাহককে কম্পিউটার এবং মোবাইল ব্যবহারের মাধ্যমে অর্থ প্রদান, অর্থ স্থানান্তর, মাসিক বিল বা শপিং বিলগুলি সরবরাহ করার জন্য গ্রাহক সরবরাহ করছে।
এছাড়াও গ্রাহক কম্পিউটার দ্বারা ব্যবহার ব্যাংক ঋণ জ্ঞান পেতে পারেন বিভিন্ন স্কিম সম্পর্কে: যেমন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ঋণ, হোম লোন গাড়ির ঋণ হিসেবে। গ্রাহক এছাড়াও ব্যাংক ঋণ যোগ্যতাতে ওয়েবসাইট পরীক্ষা করতে পারবেন এবং যদি acerca তারা তারা ঋণ ব্যাংকের জন্য আবেদন করতে পারেন যোগ্য।
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ব্যাংকিংয়ের এই ব্যবহারগুলি দ্রুত এবং নির্ভুলতার সাথে কম্পিউটার দ্বারা সঞ্চয়, গণনা এবং পরিচালনা করা হয়। ব্যাঙ্কিংয়ের কম্পিউটার ব্যবহার কেবল আমাদের উত্পাদনশীল সময়কেই সঞ্চয় করে না বরং ব্যাংকগুলির অবকাঠামো খরচ হ্রাস করে।
5. সরকারি অফিসে কম্পিউটার ব্যবহার
   সরকারি কাজ বা অফিসিয়াল কাজ অতীতে সম্পন্ন করার জন্য আরো সময় লাগে। অতীতে নাগরিকদের কাজ পরিচালনার জন্য প্রচুর কর্মীদের প্রয়োজন ছিল। কিন্তু আজ নাগরিক, ভোক্তাদের উচ্চ গতি এবং সঠিকতা সঙ্গে একটি সমাধান হচ্ছে। অফিসিয়াল কাজ কম্পিউটার ব্যবহার করার কারণে। অফিসিয়াল কাজ প্রক্রিয়া এবং মান গতি যে অনেক অ্যাপ্লিকেশন আছে। যেমন মাইক্রোসফ্ট অফিস প্যাকেজ, ইমেইল, ভিডিও কনফারেন্সিং সরঞ্জাম ইত্যাদি। কয়েকটি অ্যাপ্লিকেশন যা সরকারী অফিসগুলির কাজের সঠিকতার সাথে গতিশীল করে।
6. বাড়িতে কম্পিউটার ব্যবহার
   বাড়িতে কম্পিউটার ব্যবহার ব্যবহারকারী উপর নির্ভর করে। বাড়িতে কম্পিউটার ব্যবহার করে অনেক মানুষ আছে। কিছু মানুষ অনলাইন ক্লাস নিতে কম্পিউটার ব্যবহার করছেন। কিছু মানুষ অনলাইন ব্যবসা করতে কম্পিউটার ব্যবহার করে। কিছু লোক কম্পিউটার ব্যবহার করে গান শুনতে এবং সিনেমা দেখতে ইত্যাদি ব্যবহার করছে।
অন্যথায় কম্পিউটারে কম্পিউটারের ব্যবহার দুর্দান্ত সুবিধা দেয়। যেমন আপনি বাড়িতে থেকে ব্যাংকিং এবং ব্যবসা সেবা অ্যাক্সেস করতে পারেন। আপনি কম্পিউটার ব্যবহার করে বিশ্বের মানুষের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
আপনি নতুন দক্ষতা এবং শখ শেখার জন্য বাড়িতে একটি কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারেন। আপনি এমএস এক্সেল ব্যবহার করে মাসিক খরচ গণনা এবং পরিচালনা করতে একটি কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারেন। আপনি মাইক্রোসফ্ট শব্দ ব্যবহার করে উপহার কার্ড, জন্মদিন বার্তা তৈরি করতে পারেন। আপনি অ্যাডোব ফটোশপ ইত্যাদি ব্যবহার করে পারিবারিক ফটোগ্রাফগুলি সম্পাদনা, পুনরুদ্ধার এবং ম্যানিপুলেট করতে পারেন। অন্যথায় আপনি অনলাইনে কেনাকাটা করার জন্য ইন্টারনেটের সাথে কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারেন এবং আপনিও একটি অনলাইন ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
বাড়িতে দৈনন্দিন জীবনে একটি কম্পিউটার ব্যবহার আমাদের সময় সংরক্ষণ করা হয়। কম্পিউটার আমাদের দৈনন্দিন বাড়িতে জীবনের অর্থ সঞ্চয় করে। আপনার যদি বাড়িতে কম্পিউটার থাকে তবে আপনাকে চলচ্চিত্রগুলি দেখতে এবং গান শোনার জন্য ডিভিডি প্লেয়ার কিনতে হবে না। নোটগুলি সংগ্রহ এবং মুদ্রণ করতে আপনাকে সাইবার কফি যেতে হবে না। আমরা প্রতিদিন যে ছোট ছোট কাজ করি তা আমাদের টাকা খরচ করে। কিন্তু বাড়িতে কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে আমাদের টাকা, সময় এবং সঞ্চয় এবং সময় পাস করার বিভিন্ন উপায় প্রদান করে।
7. মার্কেটিং কম্পিউটার ব্যবহার
   ইন্টারনেটের সাথে কম্পিউটারের ব্যবহার অনলাইন মার্কেটিং পণ্য এবং পরিষেবাগুলি করার নতুন উপায় তৈরি করছে। ডিজিটাল বিপণন সেবা, পণ্য, ওয়েবসাইট, এবং ব্যবসা ক্রমবর্ধমান হয়। ব্যবসায়ীরা ওয়েবসাইট এবং সামাজিক মিডিয়াতে সামগ্রী মার্কেটিং নিবন্ধ প্রকাশ করতে বিপণন সামগ্রী টাইপ করতে একটি কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারে। তারা পোর্টাল বা এ্যামাজন হিসাবে তাদের পণ্য বিক্রি এবং বাজারে বিক্রি করতে পারেন। ব্যবসা তাদের বিপণন বাজেটের জন্য দ্রুত ROI পেতে PPC ব্যবহার করতে পারেন।
কোম্পানি চ্যাট করতে পারবেন, ইমেল, আউটসোর্স আবেদন এবং ইন্টারনেট বিপণন বিভিন্ন কাজ করে অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন: যেমন ওয়েবসাইট ডিজাইন, সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান, পিপিসি, বিষয়বস্তু মার্কেটিং, সামাজিক মিডিয়া মার্কেটিং ইত্যাদি কম্পিউটারের সর্বোত্তম সম্ভাব্য উপায়ে তাদের পণ্য এবং পরিষেবাদিগুলি বাজারে ব্যবহারের মাধ্যমে।
8. কম্পিউটার বিভিন্ন কারণে এবং বিভিন্ন কারণে বিশ্বের বিভিন্ন মানুষের দ্বারা ব্যবহৃত
• বাচ্চারা: - কিডস গেমগুলি খেলতে, অঙ্কন সরঞ্জামগুলি ব্যবহার করতে এবং মজার (কার্টুন) ভিডিওগুলি দেখতে তাদের দৈনন্দিন জীবনে কম্পিউটার ব্যবহার করে।
• উচ্চ বিদ্যালয় শিক্ষার্থী: - স্কুল শিক্ষার্থীরা হিন্দি ইংরেজী টাইপিং শিখতে কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারে। শিক্ষার্থীরা শিখতে এবং ডিজিটাল যোগাযোগ সরঞ্জাম ব্যবহার করতে পারেন। তারা অনলাইন নিরাপত্তা এবং শিষ্টাচার শিখতে পারেন। তারা সৃজনশীলতা এবং উইন্ডোজ কম্পিউটারে পেইন্ট প্রোগ্রাম ব্যবহার করে তাদের মধ্যে অভ্যন্তরীণ শিল্পীদের অন্বেষণ করার জন্য অঙ্কন সরঞ্জামগুলি ব্যবহার করতে পারে। তারা ফটো এডিটিং এবং গ্রাফিক ডিজাইনিং করতে শিখতে পারে। স্কুলে শিক্ষার্থীদের জন্য একটি কম্পিউটার ব্যবহার সৃজনশীলতা এবং কল্পনা অন্বেষণ করা উচিত। অনলাইন গবেষণা একটি নির্দিষ্ট বই এবং অধ্যায় সম্পর্কে তথ্য এবং তথ্য সংগ্রহ এবং বুঝতে সাহায্য করতে পারেন। শিক্ষার্থীরা গণিতের গণনা, উপস্থাপনা ইত্যাদি করতে অ্যাসাইনমেন্ট তৈরি করতে MS-Office ব্যবহার করতে পারে। আমি নিশ্চিত যে অনেক ভারতীয় ছাত্র স্কুল এবং হোম কম্পিউটারগুলিতে এই ক্রিয়াকলাপগুলি করছে।
কলেজ ছাত্ররা: - কলেজের শিক্ষার্থীদের জন্য ইন্টারনেটের সাথে কম্পিউটার ব্যবহার করা সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ। ইনফরমেশন টেকনোলজির শিক্ষা তাদের গবেষণায় সাহায্য করে, কোন ধরনের ডিগ্রি তারা করছে। তাদের তথ্য প্রযুক্তি সম্পর্কে জানতে হবে না কিন্তু তাদের কর্মজীবনের জন্য প্রযুক্তি ব্যবহার করতে হবে। কলেজ শিক্ষার্থীরা একটি নিয়োগ, নোট, অক্ষর এবং বই তৈরি করতে মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ড ব্যবহার করে। তারা এক্সটেল স্প্রেডশীটকে গাণিতিক গণনা, চার্ট ব্যবহার করে তথ্য ভিজ্যুয়ালাইজেশন ব্যবহার করে, তারা সমাধান করে এবং বিভিন্ন যৌক্তিক সূত্রগুলি শিখায়। অনেক ছাত্র অনলাইন শিষ্টাচার দক্ষতা এবং নিরাপত্তা শেখার হয়। তারা ওয়েবসাইট তৈরি করতে কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন। কিন্তু কলেজ ছাত্রদের জন্য কম্পিউটারের সবচেয়ে বড় ব্যবহার হল তারা অনলাইন ডিগ্রী প্রোগ্রামগুলিতে যোগ দিতে পারে। অনেক ছাত্র তাদের বাড়িতে থেকে অনলাইন ক্লাস গ্রহণ করা হয়। ছাত্র ভিডিও কনফারেন্সিং অ্যাপ্লিকেশন এবং ডিভাইস ব্যবহার করে শিক্ষকদের সাথে সংযোগ স্থাপন করা হয়। কম্পিউটার ব্যবহার করে শিক্ষার্থীরা একাধিক উত্স থেকে দ্রুত তথ্য এবং জ্ঞান পায়। কম্পিউটারের দৈনন্দিন জীবনে কম্পিউটারের এই ব্যবহার সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ।
• চাকরির সন্ধানকারী: - চাকরির সন্ধানকারী কম্পিউটারের দক্ষতা শিখতে কম্পিউটার ব্যবহার করে যা তাদের চাকরি পেতে সহায়তা করে। তারা তাদের দৈনন্দিন জীবনের এমএস অফিস, ইংরেজি এবং হিন্দি টাইপিং, ইন্টারনেট গবেষণা, ফাইল ম্যানেজমেন্ট, মুদ্রণ, এমএস অফিস, ব্যবসায়িক অ্যাপ্লিকেশন এবং সামাজিক মিডিয়া দক্ষতা ব্যবহার শিখতে শিখতে। চাকরির সন্ধানকারীরা যারা আইটি শিক্ষিত বা উত্পাদনশীল কম্পিউটার দক্ষতা অর্জন করে তাদের চাকরিগুলি শুধুমাত্র নির্দিষ্ট নির্দিষ্ট দক্ষতার সাথে দ্রুততর করে।
• ব্যবসা মালিকদের: - ব্যবসায় মালিক চাহিদা এবং জরুরী ভিত্তিতে কম্পিউটার ব্যবহার করেন। সাধারণত তারা YouTube ভিডিওগুলি দেখার জন্য, সামাজিক মিডিয়া ইত্যাদিতে পরিবার এবং ভ্রমণ ফটো আপলোড করার জন্য প্রতিদিন একটি কম্পিউটার ব্যবহার করে। তারা ব্যবসায়িক পরিকল্পনা এবং টিম ম্যানেজমেন্টের জন্য কম্পিউটার ব্যবহার করে। তারা আর্থিক ব্যবস্থাপনা একটি কম্পিউটার ব্যবহার। এছাড়াও, কম্পিউটারের ব্যবহার ব্যবসার প্রকৃতির উপর নির্ভর করে। তবে সাধারণভাবে প্রকল্প পরিচালনা, আর্থিক পরিকল্পনা, সামাজিক নেটওয়ার্কিং, ইমেল, চিঠি লেখার, উপস্থাপনা এবং ইন্টারনেট গবেষণা ব্যবসার মালিকদের দৈনন্দিন জীবনে কম্পিউটারের কয়েকটি ব্যবহার।
• কম্পিউটার পেশাগত ও আইটি জন: - সত্যিকার সত্য সত্য যে আইটি মানুষের দৈনন্দিন জীবনে কম্পিউটার ছাড়া অন্য কোনও ব্যবহার নেই। আমার দ্বারা কম্পিউটারে সময় কাটাতে 1২ ঘন্টা বেশি সময় ধরে আইটি মানুষ সময় কাটায়। কম্পিউটারে তারা কম্পিউটারে কাজ করে, তারা কম্পিউটারে কাজ করে, কম্পিউটারে যোগাযোগ করে, কম্পিউটারে ভাড়া দেয়, কম্পিউটারে অর্ডার দেয়, কম্পিউটারে স্থানান্তর করে, তারা কম্পিউটারে নজর রাখে এবং তারা এখনও কম্পিউটার সবকিছু করতে চেষ্টা।
কিন্তু আজকে কম্পিউটার এবং ইন্টারনেটে আপনি যে সুবিধা এবং ফলাফলগুলি দেখছেন তা বিশ্বজুড়ে আইটি পেশাদারদের দ্বারা করা হয়। এই বিশ্বের মানুষ ছাড়া, ইন্টারনেট এবং কম্পিউটারে আজ আপনি যা দেখছেন তা কিছুই সম্ভব নয়।
9. নতুন অভ্যাসে কম্পিউটার ব্যবহার করে - আমাদের জীবনে কম্পিউটারের প্রভাব
আমাদের জীবন কম্পিউটার দ্বারা সম্পূর্ণরূপে প্রভাবিত হয়। আজকের দিনে ইন্টারনেট সংযোগের সাথে কম্পিউটারের ব্যবহার আমাদের অভ্যাস পরিবর্তন করেছে। আমরা নতুন ধরনের অভ্যাস তৈরি করছি। যেমন কম্পিউটারে সঙ্গীত শোনার, অনলাইনে অর্থ উপার্জন, ইন্টারনেট ব্যাংকিং, বন্ধু এবং পরিবারের সাথে অনলাইন যোগাযোগ, অনলাইন ব্যবসা চালানো, অনলাইন ক্লাস গ্রহণ ইত্যাদি। নতুন ধরনের অভ্যাস। এটি একটি মানুষের দ্বারা ভাল জীবিত অনুশীলন কারণ অনেক মানুষ তথ্য বিশ্লেষণ ছাড়া প্রযুক্তির পক্ষে।
কম্পিউটারটি আমাদের জীবনকে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করতে পারে, অত্যধিক অনুপযুক্ত অভ্যাসগুলি যদি খারাপ অভ্যাসে পরিণত হয়। দৈনিক জীবনের ক্রিয়াকলাপের জন্য কম্পিউটারের আরো ব্যবহার মানে কম শারীরিক কাজ এবং আরও মানসিক কাজ। এই ক্ষেত্রে, কম্পিউটার এবং ইন্টারনেটের অনেক বৈশিষ্ট্য দ্বারা মস্তিষ্কের অ্যাক্সেসিবিলিটি বাড়ানো হয়। কিন্তু দৈহিক ক্ষমতা হ্রাস পাচ্ছে না বা কম্পিউটারের সামনে অনেক বেশি বসে বসেছে না। মস্তিষ্কের অ্যাক্সেস এবং শরীরের ক্ষমতার মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য এটি সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ। দৈনন্দিন জীবনে কম্পিউটারের এই সুষম ব্যবহার মহান হবে।
10. জীবন পরিবর্তন করার জন্য কম্পিউটার ব্যবহার: কম্পিউটার এই ভাবে আমাদের জীবন পরিবর্তন করেছে
একটি ডিজিটাল কম্পিউটার, এনালগ কম্পিউটার এবং এখন হাইব্রিড কম্পিউটার ব্যবহার আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ক্রমবর্ধমান হয়। সমস্যা কম্পিউটার আমাদের কাজ দ্রুত এবং সঠিকভাবে করছে এবং আমাদের সময় সংরক্ষণ করা হয়। কিন্তু তারপর কেন মানুষ তাদের পরিবারের জন্য আজ কোন সময় আছে। আপনি কম্পিউটার বলতে পারেন আমাদের জীবন হ্যাঁ হ্যাঁ, কম্পিউটার আমাদের জীবন পরিবর্তিত করেছে কারণ আজকে আমরা বাড়ির ভিতরে নতুন গাছ লাগানোর পরিবর্তে বাড়ির ভিতরে বায়ু পরিশোধক ব্যবহার করতে চাই। মজার! খুব মজার!
সুতরাং, আমার বন্ধুরা, আপনি আজকে কী করতে চান তা বুঝতে এবং বিশ্লেষণ করতে হবে এবং কম্পিউটার ব্যবহার করে আজকে আপনার পক্ষে কী করা গুরুত্বপূর্ণ। একবার আপনি খুঁজে বের হবেন তখন প্রতিদিন কম্পিউটার ব্যবহার শুরু করুন এবং এটি জীবনকে আরও সহজ, দ্রুততর করে এবং দিনের শেষে সন্তুষ্ট করে তুলবে।
অফিস, হাসপাতাল, মলের বা শুধু ঘরে থাকুন, কম্পিউটার সর্বত্র! তারা আমাদের গণনা, তথ্য সংরক্ষণ, সংগঠিত থাকা এবং বিনোদনের সাথে আমাদের জানাতে সহায়তা করে।
কম্পিউটার বিভিন্ন পদ্ধতিতে গতি এবং সঠিকতা যুক্ত করে এবং তাই, তারা আমাদের সময় এবং অর্থও সংরক্ষণ করতে সহায়তা করে!
বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, শিক্ষা, সমাজসহ আরও অনেক কিছুতে কম্পিউটারগুলি বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে!
কম্পিউটারের অর্থ: 
কম্পিউটারগুলিকে সঠিক আউটপুট জেনারেট করতে ইনপুট ডেটা গ্রহণ, সঞ্চয় এবং প্রক্রিয়া হিসাবে বৈদ্যুতিন যন্ত্র হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা যেতে পারে। সঠিক এবং পছন্দসই আউটপুট পেতে, একটি সঠিক তথ্য বা কম্পিউটার কম্পিউটার তথ্য প্রবেশ করা উচিত।
কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের দ্বারা প্রবেশ করা হয়, যা বিভিন্ন ধরনের তথ্য প্রক্রিয়া। এই ইলেকট্রনিক ডিভাইসগুলি সঠিক ফলাফল অর্জনের জন্য বেশ কয়েকটি প্রোগ্রাম চালায়।
কম্পিউটার অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য বৈজ্ঞানিক সরঞ্জাম হিসাবে কাজ। তারা তথ্য সংগ্রহ করে এবং সঞ্চয় করে এবং এটি দ্রুত এবং নির্ভুল ফলাফল প্রদানের জন্য লজিক্যাল এবং গাণিতিক গণনাগুলিও বহন করে। এই দিন, কম্পিউটার বিভিন্ন ক্ষেত্রে এবং প্রায় সব জায়গায় ব্যবহার করা হয়!

কম্পিউটার গুরুত্ব

আসুন আমাদের দৈনন্দিন জীবনে কম্পিউটারের তাত্পর্য খুঁজে বের করি:
1. শিক্ষা - 
 কম্পিউটারে শিক্ষা ক্ষেত্রে প্রচুর অবদান রয়েছে। ইন্টারনেট সক্ষম কম্পিউটারগুলি শুধুমাত্র প্রতিটি বিষয়গুলিতে গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞান এবং তথ্য সরবরাহ করে না, তবে এটি বিশ্বজুড়ে শিক্ষার্থীদের সাথেও সংযোগ করে। তাছাড়া, স্মার্ট ক্লাস, ইবুক, মাল্টিমিডিয়া লার্নিং ইত্যাদির ধারণাকে কেবল কম্পিউটারের কারণেই সম্ভব হয়েছে।
2. ইন্টারনেট - 
   কম্পিউটারে ইন্টারনেটের সাহায্যে আমরা আমাদের বন্ধুদের এবং পরিবারের সাথে সংযুক্ত থাকি। কম্পিউটার আমাদের তথ্য প্রদান এবং আমাদের বিনোদনের। আজ, আমরা শুধু অনুসন্ধান ইঞ্জিনে একটি শব্দ টাইপ করতে হবে এবং সেই নির্দিষ্ট শব্দটির তথ্য সরবরাহ করার জন্য অসংখ্য পৃষ্ঠা খোলা হবে! কম্পিউটার তথ্য এবং জ্ঞান বিতরণের ক্ষেত্রে অত্যন্ত সহায়ক। এছাড়াও, আমরা ইন্টারনেটের সাথে কম্পিউটারে সিনেমা, ভিডিও, সংবাদ ইত্যাদি দেখতে পারি। কম্পিউটারগুলি আমাদেরকে অর্থ উৎপাদনে সহায়তা করে কারণ অনেক কাজ এবং ব্যবসাগুলি অনলাইনে করা যেতে পারে। তাছাড়া, অনলাইন ব্যাংকিং সিস্টেম, অনলাইন শপিং এবং কম্পিউটারে একই রকম ইন্টারনেট সমর্থিত ধারণা আমাদের সময় এবং অর্থ সংরক্ষণ করতে সহায়তা করে।
3. গণনা: 
   কম্পিউটারগুলি গণনা করে এবং অফিসে তথ্য সঞ্চয় করে এবং প্রক্রিয়া করে, তবে তারা অনেক ঘরের কাজগুলির জন্য বাড়িতেও দরকারী। উদাহরণস্বরূপ, তারা আমাদের দৈনন্দিন বা মাসিক প্রয়োজনীয় তথ্য সংরক্ষণ করে পরিবারের বাজেট গণনা করতে সহায়তা করে।
4. ব্যবসার উন্নতিতে সহায়তা করুন - 
   ছোট বা বড় হওয়া সত্ত্বেও, অনেক ব্যবসা কম্পিউটারে তাদের অ্যাকাউন্টগুলির বইগুলি বজায় রাখে। এছাড়াও, অনলাইন প্রচারাভিযানের মতো বিভিন্ন অনলাইন পদ্ধতি রয়েছে, সামাজিক প্রচার মাধ্যম বিপণন, যা ব্যবসাগুলিকে উন্নীত এবং বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। কম্পিউটারগুলি সুপারমার্কেটগুলিতে এবং বিভিন্ন স্থানেও দ্রুত এবং নির্ভরযোগ্য ইলেকট্রনিক রসিদ সরবরাহ করে। তারা রোগীদের তথ্য সংরক্ষণ ও পুনরুদ্ধারের জন্য হাসপাতালগুলিতেও ব্যবহার করা হয়।
5. বিনোদন - 
    কম্পিউটার বিনোদন জন্য মহান উত্স। এটি বিনোদন আসে যখন তারা আমাদের পছন্দসই পছন্দ দেয়। আমরা সঙ্গীত শুনতে, সিনেমা এবং ভিডিও দেখতে এবং কম্পিউটারের সাহায্যে আমাদের বন্ধুদের সাথে চ্যাট করতে পারি।

উপসংহার: 
  কম্পিউটার প্রযুক্তির সেরা উপহার এক! তারা বিনোদন, তথ্য, জ্ঞান এবং বুদ্ধিমত্তা একটি প্যাক। নিঃসন্দেহে, কম্পিউটারগুলি মানুষের জীবনে এবং অগ্রগতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে, কিন্তু আমরা প্রস্তাব করি যে একজনকে প্রযুক্তির দাস হতে হবে না! আমরা আসলে বলতে চাচ্ছি যে আমরা পর্দার সামনে একটি উদ্দেশ্য এবং অর্থ দিয়ে সময় কাটানো উচিত এবং যে, আমাদের সবসময়ই মনে রাখা উচিত যে আসল বিশ্বে অফ-স্ক্রীন নেই!
কম্পিউটার কিছু ব্যবহার করে:
1. ইমেইল
2. অনলাইন গবেষণা
3. অনলাইন কেনাকাটা
4. অনলাইন ব্যাংকিং
5. অনলাইন খবর, আবহাওয়া, ক্রীড়া
6. ইউটিউব ভিডিও, সিনেমা দেখছেন
7. ছোট ব্যবসা ওয়েবসাইট বজায় রাখা, ব্লগ
8. অনলাইন রেডিও শোনার
9. নথি, উপস্থাপনা, স্প্রেডশীট তৈরি
10. ইলেকট্রনিক নথি, রেকর্ড রেকর্ড / ব্যাকআপ
11. ছবি সংরক্ষণ
12. সংগৃহীত সঙ্গীত, অডিও রেকর্ডিং
13. একটি ক্যালেন্ডার, অ্যাপয়েন্টমেন্ট লগ, টাস্ক তালিকা রাখা
14. অনলাইন শিক্ষা, webinars
15. আর্থিক সফটওয়্যার, দ্রুত
16. স্কাইপ ফোন কল
17. অনলাইন বিক্রয়, ইবে
18. নিরাপত্তা ভিডিও সংরক্ষণ
19. সামাজিক মিডিয়া। ব্লগ, ফোরাম, মন্তব্য
20. ভাইরাসের জন্য ফাইল স্ক্যানিং, ম্যালওয়্যার



 বাবার হোটেলে আর কত দিন?

বাবার হোটেলে আর কত দিন?

দিন দিন বেকারের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। আপনার বেকারত্বের জন্য দেশ বা সরকার দায়ী নয়। মেধাকে কাজে লাগিয়ে বর্তমানে দেশ ছাড়িয়ে বিদেশ থেকেও ঘরে বসেই অনলাইনের মাধ্যমে হাজারো বেকার তার নিজের সহ অনেকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করছে। কিন্তু আপনি আজ করবেন কাল করবেন বলে অনেক সময় নষ্ট করেই যাচ্ছেন। সঠিক দিক নির্দেশনা মোতাবেক পথ চলুন তাহলেই আপনার সফলতার শীর্ষস্থানে পৌছাতে পারবেন। তবে হাঁ, পরিশ্রম ছাড়া কখনোই আপনি উন্নতি করতে পারবেন না। আর আপনি পরিশ্রমী নয় বলেই আজও আপনি বাবার হোটেলে খেয়েই যাচ্ছেন। নিজে কখনও চেষ্টা করেন নাই আপনি আপনার পরিবারকে খাওয়াবেন। তাই সময় কখনও ফিরে আসে না। আজ থেকেই শুরু করুন আপনার অনলাইন ভিত্তিক ক্যারিয়ার। আপনার সফলতার পথ দেখিয়ে দিবে এফ.এম কম্পিউটার আইটি।
এফ.এম কম্পিউটার প্রশিক্ষন কেন্দ্রের সাথেই থাকুন। ধন্যবাদ


 অনলাইনে ক্যারিয়ার গড়তে প্রয়োজন সঠিক গাইডলাইন।

অনলাইনে ক্যারিয়ার গড়তে প্রয়োজন সঠিক গাইডলাইন।

অনলাইনে ক্যারিয়ার গড়তে প্রয়োজন সঠিক গাইডলাইন। কোথায় থেকে গাইডলাইন পাবেন, কে দিবে গাইডলাইন, বিস্তারিত শিখতে পাবেন এফ.এম কম্পিউটার আইটিতে কোর্স করে। অনেক সময় নষ্ট করেছেন। তাই আর সময় নষ্ট না করে আপনার ক্যারিয়ার গড়ার সিদ্ধান্ত নিন এখনি।


 আপনি কি চাকরির পাশাপাশি বাড়তি কিছু টাকা ইনকাম করতে চান?

আপনি কি চাকরির পাশাপাশি বাড়তি কিছু টাকা ইনকাম করতে চান?

আপনি কি চাকরির পাশাপাশি বাড়তি কিছু টাকা ইনকাম করতে চান? আপনি কি পড়ালেখার পাশাপাশি টাকা ইনকাম করতে চান? তাহলে আমাদের এই কোর্সটি আপনার জন্য। আমাদের এই কোর্সটি করলে আপনি দেশের যেকোনো জায়গায় থেকে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন।
অনলাইনে ফ্রীলান্সার হিসাবে সফল হওয়ার সব থেকে বড় তাবিজ এটাই।


 দ্রুত টাইপ শেখার কৌশল-

দ্রুত টাইপ শেখার কৌশল-

কিবোর্ড ব্যবহার করে দ্রুত টাইপ করতে হলে অনুশীলনের বিকল্প নেই।কিবোর্ড ব্যবহার করে দ্রুত টাইপ করতে হলে অনুশীলনের বিকল্প নেই।দ্রুত টাইপ করতে পারাটা এখন একটি দক্ষতা। হালে এ দক্ষতার কদর রয়েছে। দ্রুত টাইপ করতে না পারায় অনেক সময়ের অপচয় হয়। সংক্ষেপে যদি দ্রুত টাইপ করার ‘গোপন রহস্য’ প্রকাশ করতে বলা হয়, তবে মনে রাখতে হবে যে এর জন্য আসলে তেমন কোনো সংক্ষিপ্ত পথ নেই। তবে কিছু পথ আছে, যার মাধ্যমে টাইপ করার দক্ষতাকে নিয়মিত অনুশীলনের মাধ্যমে বাড়িয়ে নেওয়া যায়।

১. আরামদায়ক জায়গা:
দ্রুত টাইপ করার জন্য চাই উপযোগী ও স্বস্তিকর জায়গা। খোলামেলা ও আরামদায়ক জায়গা হলে দ্রুত টাইপ করতে সুবিধা হয়। ল্যাপটপে বা কিবোর্ড নিয়ে দ্রুত টাইপ করতে গেলে তা কোলের ওপর রাখার চেয়ে টেবিলের ওপর রেখে করলে দ্রুত কাজ হবে।

২. ঠিক হয়ে বসা:
দ্রুত টাইপ করার জন্য ঠিক হয়ে বসা জরুরি। সোজা হয়ে বসে কবজি যাতে কিবোর্ড বরাবর থাকে, এদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এতে আঙুল কিগুলো ঠিকমতো চালাতে পারবেন। বেশি ঝুঁকে টাইপ না করাই ভালো। আরামদায়ক উচ্চতায় বসে টাইপ করলে দ্রুত টাইপ করা যাবে।

৩. হাত সঠিক স্থানে রাখুন:
কিবোর্ডের ওপর ঠিকমতো হাত না রাখার ফলে দ্রুত টাইপ করা যায় না। ভুলভাবে কিবোর্ডের ওপর হাত রাখার ভুলটিই বেশি দেখা যায়। তাই কিবোর্ডে আঙুল রাখার নিয়মটি মনে রাখতে পারেন। বাঁ হাতের তর্জনীতে রাখুন ‘এফ’ কি, মধ্যমাতে ‘ডি’, অনামিকাতে ‘এস’, কড়ে আঙুলে ‘এ’। ডান হাতের তর্জনী রাখুন ‘জে’, মধ্যমাতে ‘কে’, অনামিকাতে ‘এল’ ও কড়ে আঙুল রাখুন ‘সেমিকোলন’ কিতে। বাঁ ও ডান হাতের বৃদ্ধা আঙুল রাখুন স্পেস বারে। কিবোর্ড ব্যবহার করে দ্রুত টাইপ করতে হলে অনুশীলনের বিকল্প নেই।কিবোর্ড ব্যবহার করে দ্রুত টাইপ করতে হলে অনুশীলনের বিকল্প নেই।

৪. অনুশীলন শুরু:
আঙুল ঠিকমতো রাখার পর বিভিন্ন শব্দ টাইপ করতে থাকুন। অনুশীলন চালিয়ে যান। শুরুতে যে কিগুলোতে আঙুল রেখেছেন, তা চেপে টাইপ শুরু করুন। ‘এএসডিএফ’ এরপর স্পেস দিয়ে ‘জেকেএল; ’ এরপর বড় হাতের অক্ষরে এ অক্ষরগুলো টাইপ করার চেষ্টা করুন। এরপর নিচের সারির কিগুলোতে আঙুল রেখে এই কিগুলো টাইপ করুন। একই সঙ্গে ওপরের সারিতে আঙুল রেখে ওই কিগুলো টাইপ করার চেষ্টা করুন। এবার কিবোর্ডের দিকে না তাকিয়েই কিগুলো চেপে টাইপ করার চেষ্টা করতে পারেন।

৫. টাচ টাইপিং শেখা: শুরুতে টাচ টাইপিংয়ের দক্ষতা খুব কঠিন মনে হতে পারে। কিন্তু একবার দক্ষ হয়ে গেলে টাচপ্যাড ব্যবহার করে সবচেয়ে দ্রুত টাইপ করা যায়। টাচ টাইপ শিখতে খুব ধীরে কিবোর্ডের দিকে না তাকিয়ে অনুশীলন শুরু করুন। ধীরে ধীরে আপনার টাইপের গতি বাড়ান। শুরুতে কঠিন মনে হলেও লেগে থাকুন। ধীরে ধীরে দ্রুত টাইপ শিখে যাবেন।
৬. অনুশীলন চালিয়ে যান: দ্রুত টাইপ শেখার জন্য অনুশীলনের বিকল্প নেই। যত টাইপ করবেন, তত দ্রুত ও নির্ভুল টাইপ করা শিখে যাবেন। তবে এ জন্য ধৈর্য থাকতে হবে। সূত্র: ম্যাশেবল, টাইমস অব ইন্ডিয়া।
 কম্পিউটারের সাধারণ কিছু সমস্যা ও তার সমাধান

কম্পিউটারের সাধারণ কিছু সমস্যা ও তার সমাধান

কম্পিউটারের সাধারণ কিছু সমস্যা ও তার সমাধান
সমস্যা
ধরন
কারণ
সমাধান
 ডেস্কটপ কম্পিউটার
কম্পিউটার চালু হচ্ছে নাহার্ডওয়ার১. পাওয়ার সাপ্লাইয়ে সমস্যা
২. পাওয়ার বাটনের সমস্যা
৩. র‌্যামের সমস্যা
৪. প্রসেসরের সমস্যা
১. পাওয়ার সাপ্লাই ঠিক আছে কিনা এবং প্রয়োজনীয় সব ক্যাবল লাগানো আছে কিনা চেক করুন।
২. কেসিং এর পাওয়ার বাটন চেক করুন।
৩. ইন্টারনাল স্পীকার একের অধিক বীপ আওয়াজ ক্রমাগত করলে বুঝতে হবে র‌্যামের সমস্যা। র‌্যাম বদলাতে হবে।
৪. প্রসেসর ঠিকমতো বসানো আছে কিনা এবং কুলিং ফ্যান চেক করুন।
কম্পিউটার বারবার রিস্টার্ট হচ্ছেসফটওয়ার
১. ভাইরাসের কারণে
২. এন্টিভাইরাসের সমস্যার কারণে
৩. কোনো বিশেষ অসামঞ্জস্যপূর্ণ সফটওয়ার ইন্সটলের কারণে
৪. অপারেটিং সিস্টেমের সমস্যার জন্য
১. এন্টিভাইরাস দিয়ে পুরো পিসি ভালো করে স্ক্যান করুন।
২. একাধিক এন্টিভাইরাস পিসিতে ইন্সটল করবেন না।
৩. যদি বিশেষ কোনো সফটওয়ার ইন্সটল করার পর থেকে সমস্যাটি দেখা দিয়ে তাহলে সেটি মুছে ফেলুন।
হার্ডওয়ার১. র‌্যাম
২. পাওয়ার সাপ্লাই
৩. কুলিং ফ্যান
৪. নতুন হার্ডওয়ার
৫. ধুলাবালি
১. কখনোই ভিন্ন ভিন্ন বাস স্পীডের র‌্যাম ব্যবহার করবেন না।
২. র‌্যামটি খুলে অন্য স্লটে লাগিয়ে দেখুন।
৩. বিদ্যুতের উঠানামার জন্য এমনটা হলে ইউপিএস ব্যবহার করুন।
৪. প্রসেসর কুলিং ফ্যান ঠিকমতো ঘুরছে কিনা এবং সেটি শক্তভাবে প্রসেসরে লাগানো আছে কিনা তা পরীক্ষা করুন।
৫. নতুন কোনো হার্ডওয়ার লাগানোর পর থেকে যদি সমস্যার শুরু হয় তাহলে সেটি খুলে ফেলুন।
৬. কম্পিউটারের কেসিং এর ভেতরটা ধুলাবালি মুক্ত রাখুন।
কম্পিউটার চালুর পর নিজেই বন্ধ হয়ে যাচ্ছেহার্ডওয়ার১. প্রসেসরের কুলিং ফ্যানের সমস্যা১. মাদারবোর্ডে প্রসেসরের কুলিং ফ্যান শক্তভাবে বসানো আছে কিনা চেক করুন।
২. কম্পিউটার পুরাতন হলে প্রসেসরের আর ফ্যানের মাঝে থাকা থার্মাল পেস্ট ক্ষয়ে যাবার কারণে এমন হলে নতুন পেস্ট লাগাতে হবে।
৩. ফ্যানে জমে থাকা ধুলো পরিস্কার করতে হবে, এয়ার ব্লোয়ার ব্যবহার করলে সবচেয়ে ভালো হয়।
পিসি অন করলেই প্রসেসর থার্মাল ট্রিপ ওয়ার্নিং আসছেহার্ডওয়ার১. প্রসেসরের কুলিং ফ্যান১. প্রসেসরের উপরের কুলিং ফ্যান ঠিকভাবে শক্ত করে বসানো আছে কিনা চেক করুন।
কম্পিউটার চালু করার পর বীপ দিতে থাকেহার্ডওয়ার১.যদি বীপ সংখ্যা এক হয় তার মানে কম্পিউটার ডিসপ্লে আউটপুট পাচ্ছে না।অথবা কীবোর্ড মাদারবোর্ডের সাথে ঠিকমতো সংযুক্ত না হলেও এমনটা হতে পারে।।
২. যদি একটি বড় বীপের পর দুটি ছোটো বীপ হয় তারমানে র‌্যাম পাচ্ছে না আপনার মাদারবোর্ড।
৩.যদি একটি বড় বীপের পর তিনটি ছোট বীপ হয় তাহলে বুঝবেন নিশ্চিতভাবেই ডিসপ্লে বা গ্রাফিক্স আউটপুটের সমস্যা।।
৪.যদি একটা বড় বীপ তারপর চারটা ছোট বীপ হয় তারমানে আপনার মাদারবোর্ড বা গুরুত্বপূর্ণ কোন হার্ডওয়ার নষ্ট হয়ে গিয়েছে বা ঠিকমতো কাজ করছে না।
১.র‌্যাম পরিবর্তন না স্লট পরিবর্তন করে দেখুন।
২.মনিটরের দিকে তাকান। এটি কি স্লীপ মোডে আছে।? অর্থাৎ এর লেড লাইট কি জ্বলছে নিভছে কিনা খেয়াল করুন। যদি তা না হয় অর্থাৎ লেড লাইট জ্বলেই থাকে এবং মনিটরে কিছু না কিছু দেখা যায় তাহলে আপনার মাদারবোর্ড ও গ্রাফিক্স কার্ড ঠিক আছে।
৩.যদি পাওয়ার অন করাই সম্ভব না হয় তাহলে কেসিং খুলে দেখুন নিঃসন্দেহে আপনার পাওয়ার সাপ্লাইয়ে সমস্যা।
৪.এবারে ধরুন মাদারবোর্ডের পাওয়ার লেড জ্বলছে কিন্তু কেসিংয়ের পাওয়ার বাটন চাপলেও পিসি রেসপন্স করছে না তখন বুঝতে হবে কেসিংয়ের পাওয়ার সাপ্লাইয়ে কোনো সমস্যা হবার কারণে এটি পর্যাপ্ত ভোল্টেজ আউটপুট দিতে পারছে না। এক্ষেত্রে সম্ভব হলে অন্য পাওয়ার সাপ্লাই লাগিয়ে চেষ্টা করে দেখুন।
৫.পাওয়ার সুইচেই সমস্যা। অভিজ্ঞ কাজ জানা ব্যবহারকারীরা সম্ভব হলে মাদারবোর্ডের ম্যানুয়াল দেখে মাদারবোর্ডের পাওয়ার বাটন পিন দুইটি বের করে তা কোনোভাবে কন্টাক্ট করে দেখতে পারেন কাজ হয় কিনা।
পাওয়ার সাপ্লাইকাজ করছে নাহার্ডওয়ার১. পাওয়ার সাপ্লাইনষ্ট হয়ে গেছে১. নষ্ট হলে ঠিক না করে নতুন পাওয়ার সাপ্লাই লাগানো যেতে পারে।
উইন্ডোজ চালু হতে বেশি সময় নিচ্ছেসফটওয়ার১. স্টার্টআপে প্রোগ্রামের সংখ্যা বেশি১. স্টার্ট মেনু বা রানে গিয়ে MSCONFIG লিখে এন্টার দিন। স্টার্ট আপ ট্যাব থেকে অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম আনচেক করুন।
কম্পিউটার বারবার হ্যাং করছেসফটওয়ার১. ভাইরাস
২. একাধিক এন্টিভাইরাস
১. এন্টিভাইরাস দিয়ে পিসি ভালোমতো স্ক্যান দিন।
২. একসাথে একের অধিক এন্টিভাইরাস পিসিতে ইন্সটল করবেন না।
হার্ডওয়ার১. র‌্যাম১. র‌্যাম ঠিকমতো স্লটে বসানো আছে কিনা দেখুন।
২. একই বাসস্পীডবিশিষ্ট র‌্যাম ব্যবহার করবেন।
কম্পিউটার স্লো হয়ে গেছেসফটওয়ার১. ভাইরাস
২. অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম
৩. সি ড্রাইভে অপর্যাপ্ত স্পেস
১. এন্টিভাইরাস দিয়ে পিসি স্ক্যান করুন।
২. খুব বেশি এপ্লিকেশন বা সফটওয়ার পিসিতে ইন্সটল করবেন না।
৩. সি ড্রাইভ বা উইন্ডোজের ড্রাইভে ২০% স্পেস সবসময় খালি রাখবেন।
হার্ডওয়ার১. র‌্যাম
২. ধুলাবালি
১. কম্পিউটারের ভেতর এবং আশপাশ সবসময় ধুলাবালি মুক্স রাখবেন।
২. উষ্ণ কোনো স্থানে কম্পিউটার রাখবেন না।
৩. প্রয়োজনের চেয়ে র‌্যামের মেমোরির পরিমাণ কম।
কম্পিউটারের ঘড়ির সময় ঠিক থাকছে নাহার্ডওয়ার১. মাদারবোর্ড পুরাতন হলে বায়োসের ব্যাটারী ডাউন হবার কারণে১. কম্পিউটার মাদারবোর্ডে থাকা বায়োসের কয়েন সদৃশ ব্যাটারীটি বদলে দিতে হবে।
 মনিটর
কম্পিউটারের ডিসপ্লেতে কিছু আসছে নাহার্ডওয়ার১. র‌্যামের সমস্যা
২. গ্রাফিক্স কার্ডের সমস্যা
৩. কানেকশনের সমস্যা
১. মনিটরের পাওয়ার এবং সিপিইউ’র ডিসপ্লে আউটপুট থেকে মনিটর পর্যন্ত সব কানেকশন ঠিক আছে কিনা চেক করুন।
২. র‌্যামের স্লট পরিবর্তন করে বসালেও এ সমস্যা মাঝেমাঝে ঠিক হতে পারে।
৩. যদি কম্পিউটার অন করার পর ইন্টারনাল সিস্টেম স্পীকার তিনবার ছোটো ছোটো বীপ করে তাহলে বুঝতে হবে গ্রাফিক্স কার্ডের সমস্যা। আপনার গ্রাফিক্স কার্ড চেক করুন।
৪. বায়োস রিসেট দিন।
মনিটরের স্ক্রীণ ঝাপসাসফটওয়ার১. ড্রাইভার ইন্সটল করা নেই
২. ডাইরেক্ট এক্স এর সমস্যা
৩. সেটিংস এর সমস্যা
১. আপনার গ্রাফিক্স কার্ডের জন্য সর্বশেষ ড্রাইভার ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন
২. ডাইরেক্ট এক্স আপডেট করুন।
৩. ডিসপ্লে সেটিংস এ গিয়ে রেজুলেশন এবং রিফ্রেশ রেট(৬০ হার্টজ) চেক করুন। কালার মোড(৩২ বিট) চেক করুন।
গ্রাফিক্স কার্ডের সমস্যাহার্ডওয়ার১. কানেকশনের সমস্যা
২. বায়োস সেটিংস
৩. ত্রুটিপূর্ণ গ্রাফিক্স কার্ড
১. গ্রাফিক্স কার্ড এবং মনিটরের কানেকশন চেক করুন।
২. বায়োসের সেটিং ডিফল্ট করে দিন।
৩. যদি কম্পিউটার অন করার পর সিস্টেম স্পীকার ৩টি বীপ করে তাহলে বুঝতে হবে গ্রাফিক্স কার্ডে সমস্যা হয়েছে। অন্য গ্রাফিক্স কার্ড লাগিয়ে চেক করুন।
মনিটরের লেখা/ছবি উলটে গেছেসফটওয়ার১. সেটিংস এর সমস্যা১. গ্রাফিক্স কার্ডের সেটিংস এ গিয়ে রোটেশন অফ করে দিন বা শুণ্য ডিগ্রী করে দিন।
২. ctrl+alt+ up arrow key
মনিটরের কনট্রাস্ট রেশিও ঠিক করে দিলেও বার বার উইন্ডোটি আসতে থাকে।হার্ডওয়ার১। ভিজিএ ক্যাবল এ সমস্যা থাকতে পারে।
২। গ্রাফিক্স কার্ডেরকারনে হতে পারে
৩। মনিটরের সুইচ/আইসিতে সমস্যা থাকতে পারে।
৪। এজ মডেমের সিগনালের কারনে হতে পারে।
১। সুইচ চেক করা।
২। ভিজিএ ক্যাবল ঠিকমত লাগাতে হবে।
৩। এজ মডেম সামনের পোর্ট থেকে খুলে পিছনের পোর্টে লাগাতে হবে।
মনিটরের স্ক্রিনে নীল রং এসে থেমে যায় এবং মনিটর চালু হয় নাহার্ডওয়ার১. হার্ডওয়্যার এর সমস্যা হতে পারে১. অভিজ্ঞ কোনো টেকনিশিয়ানকে দেখান।
সফটওয়ার১.র‌্যাম স্লটে সমস্যা হতে পারে।
২.উইন্ডোজ ইন্সটলেশন সমস্যা হতে পারে।
৩.বেড সেক্টর এর কারণে হতে পারে।
৪.ভাইরাসের কারণে হতে পারে।
১. পুনরায় কম্পিউটার রিস্টার্ট করা যেতে পারে।
২.র‌্যাম স্লট পরিবর্তন করে দেখা যেতে পারে।
৩.উইন্ডোজ সেট আপ দেয়া যেতে পারে।
৪. হার্ডডিস্কের ব্যাড সেক্টর সমস্যার সমাধান করতে হবে।
CRT মনিটরে ডিসপ্লে তে বিভিন্ন color আসাহার্ডওয়ার১.মনিটরের পাশে ম্যাগনেটিক ফিল্ডের উপস্থিতি।
২.ভিজিএ ক্যাবল নষ্ট
১. মনিটরের contrast মেন্যুতে dgauge বাটনে ক্লিক করলেই ভিতরের সমস্ত ray বের হয়ে গিয়ে ঠিক হয়ে যাবে।
২. ভিজিএ ক্যাবল চেক করতে হবে।
৩. সকল ম্যাগনেটিক বস্তু বিশেষত স্পীকার মনিটর থেকে দূরে সরাতে হবে।
 উইন্ডোজ সেটআপ
উইন্ডোজ এক্সপি সেটআপ হচ্ছে নাহার্ডওয়ার১. বুট ডিভাইস সেটিংস
২. সিডিতে সমস্যা
৩. র‌্যামের সমস্যা
৪. হার্ডডিস্কের কম্পাটিবিলিটি
১. বায়োসের বুট ডিভাইস প্রায়োরিটি থেকে সিডি ডাইভ প্রথমে নিয়ে আসুন।
২. যদি ফাইল কপি হবার সময় আটকে যায় তাহলে বুঝতে হবে সিডিতে সমস্যা, অন্য সিডি ব্যবহার করুন।
৩. ইন্সটলেশন শুরুর পর আটকালে সেটা র‌্যামের কারণে হতে পারে। সব র‌্যাম একই বাস স্পীডবিশিশট কিনা তা দেখুন। স্লট পরিবর্তন করে দেখুন।
৪. যে ড্রাইভে ইন্সটল করছেন সেটা এনটিএফএস ফরম্যাটে আছে কিনা চেক করে দেখুন।
উইন্ডোজ এক্সপি হার্ডডিস্ক খুঁজে পাচ্ছে নাসফটওয়ার১. নতুন মডেলের হার্ডডিস্ক১. উইন্ডোজ এক্সপির সার্ভিস প্যাক ৩ ব্যবহার করুন। ল্যাপটপের ক্ষেত্রে মাইক্রোসফট নির্মাতার মডেলের উপর ভিত্তি করে এক্সপির আলাদা ভার্সন বানিয়ে থাকে। সেটা ব্যবহার করতে হবে।
হার্ডওয়ার১. কানেকশনে সমস্যা
২. হার্ডডিস্ক কন্ট্রোলার
১. হার্ডডিস্কের সাথে মাদারবোর্ডের কানেকশন ঠিক আছে কিনা দেখুন।
২. বায়োসের সেটিংস এ হার্ডডিস্ক কন্ট্রোল মোড হবে আইডিই।
উইন্ডোজ এর কোন সিস্টেম ফাইল নষ্ট হয়ে যাওয়াহার্ডওয়ার১. ভাইরাসের কারণে১. Google এ সার্চ দিয়ে নির্দিষ্ট ফাইলটি খুজে উইন্ডোজ এর নির্দিষ্ট ফোল্ডারে পেস্ট করতে হবে।
উইন্ডোজ সেভেন/ভিসতা থাকলে এক্সপি ইন্সটল হয় নাসফটওয়ার১. উইন্ডোজের নিয়ম এটি১. EasyBCD সফটওয়ার দিয়ে কাজটি করা যায়।
User Account এর পাসওয়ার্ড ভূলে যাওয়া

১.সেফ মুডে কম্পিউটার অন করে পাসওয়ার্ড মুছে দেয়া।
২.ctrl+alt চেপে ধরে দুইবার delete চেপে administrator  দিয়ে ওপেন করা।
 হার্ডডিস্ক
কম্পিউটার হার্ডডিস্ক পাচ্ছে নাহার্ডওয়ার১. কানেকশনে সমস্যা
২. বায়োসের সেটিংস
৩. হার্ডডিস্কের সমস্যা
১. হার্ডডিস্কের সাথে মাদারবোর্ডের কানেকশন ঠিক আছে কিনা দেখুন।
২. বায়োসের সেটিংস এ হার্ডডিস্ক ঠিকমতো দেখাচ্ছে কিনা দেখুন। ডিফল্ট সেটিং ব্যবহার করুন।
৩. হার্ডডিস্ক পুরাতন হলে বা ব্যাড সেক্টর পড়লে নতুন হার্ডডিস্ক ব্যবহার ছাড়া উপায় নেই।
হার্ডডিস্কের ব্যাডসেক্টরহার্ডওয়ার১.ঘন ঘন বিদ্যুৎচলে গেলে
২.যথাযথ ভাবে কম্পিউটার বন্ধ করা না হলে
১.ফিজিক্যাল বেড সেক্টর দূর করা যায় না।
২.লজিক্যাল বেড সেক্টর দূর করার জন্য বিভিন্ন ইউটিলিটি সফটওয়্যার ব্যবহার করা যায় যেমন- Norton utility disk doctor।
৩.c ড্রাইভ এর properties থেকে Tools এর check now এ গিয়ে দুইটি check box ok দিয়ে start এ ক্লিক করতে হবে।
কীবোর্ডের কী কাজ করছে নাহার্ডওয়ার১. ধুলাবালি/তরল পদার্থের জন্য
২. কী বোর্ড পুরাতন হয়ে গেলে।
৩.কী বোর্ড এর কার্বন নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
১. ধুলাবালি পরিস্কার করে শুষ্ক স্থানে রাখুন।
২. নতুন কীবোর্ড ব্যবহার করাই ভালো।
সফটওয়ার১. কীবোর্ড সেটিংসের সমস্যা১. কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে কীবোর্ড সেটিং চেক করুন।
উইন্ডোজ আপডেটের পর সমস্যাসফটওয়ার১. আপডেট কম্পাটিবল না১. নতুন আপডেটটি আনইন্সটল করে ফেলুন।
হার্ডওয়ার আপডেটের পর সমস্যাসফটওয়ার১. আপডেট কম্পাটিবল না১. নতুন আপডেটটি আনইন্সটল করে ফেলুন।
সিডি/ডিভিডি ড্রাইভ ডিস্ক রীড করছে নাহার্ডওয়ার১. ডিস্কে সমস্যা
২. ড্রাইভের হেডে জমে থাকা ধুলো
১. বেশি স্ক্র্যাচ/দাগযুক্ত সিডি/ডিভি ড্রাইভে ঢুকাবেন না।
২. সিডি ক্লিনার বা ড্রাইভ খুলে হেড পরিস্কার করুন।
একটি বিশেষ সিডি/ডিভিডি চলছে নাহার্ডওয়ার১.সিডিটি নষ্ট হতে পারে
২.সিডি/ডিভিডি ড্রাইভটি দূর্বল হয়ে যেতে পারে
১.বায়োস এ গিয়ে সিডি/ডিভিডি রমকে প্রথম বুট প্রায়োরিটি দিতে হবে।
২.সিডি/ডিভিডি ড্রাইভ এর ক্যাবল মাদারবোর্ড এর অন্য স্থানে লাগাতে হবে।
৩.নতুন করে বায়োস সেট আপ করা যেতে পারে।
কম্পিউটারে সাউন্ড নেইসফটওয়ার১. ড্রাইভার ইন্সটল করা নেই
২. ভুল সেটিংস করা আছে
১. মাদারবোর্ডের ড্রাইভার সিডি থেকে সাউন্ডের ড্রাইভার আপডেট করুন।
২. উইন্ডোজের সাউন্ড সেটিংস এ গিয়ে ডিফল্ট সাউন্ড ডিভাইস চেক করুন।
কম্পিউটারের সামনের পোর্ট দিয়ে সাউন্ড আসছে নাসফটওয়ার১. ড্রাইভার ইন্সটল করা নেই১. মাদারবোর্ডের ড্রাইভার সিডি থেকে সাউন্ডের ড্রাইভার আপডেট করুন।
হার্ডওয়ার১. বায়োস সেটিংস ঠিক নেই
২. মাদারবোর্ডে জ্যাক লাগানোয় সমস্যা
১. বায়োসে গিয়ে ফ্রন্ট প্যানেল অডিও আউটপুট এসি’৯৭ সেট করুন।
২. মাদারবোর্ডের ম্যানুয়াল অনুযায়ী ঠিকভাবে সাউন্ডের জ্যাক মাদারবোর্ডের সঠিক পোর্টে লাগানো হয়েছে কিনা দেখুন।
স্কাইপিতে মাইক্রোফোন কাজ করে নাসফটওয়ার১.সাউন্ড ডিভাইস ডিজেবল থাকলে
২.স্কাইপি সাউন্ড সেটিং ঠিক না থাকলে
৩. ডিফল্ট মাইক্রোফোন ঠিক না থাকলে
১. উইন্ডোজের ডিফল্ট রেকর্ডিং ডিভাইস চেক করুন।
২. সাউন্ড কার্ডের ড্রাইভার আপডেট করে মাইক্রোফোন এনাবেল করুন।
৩.স্কাইপি কল সেটিং থেকে অডিও সেটিং এ গিয়ে মাইক্রোফোন চেক করে দিতে হবে।
মাউস ঠিকমতো কাজ করছে নাহার্ডওয়ার১. বল মাউসের ক্ষেত্রে ধুলো
২. মাউসের পোর্ট
৩. মাউস ব্যবহারের তল
১. বল মাউসের রোলার বলটি খুলে পরিস্কার করুন।
২. ইউএসবি অপটিক্যাল মাউস হলে পোর্ট পরিবর্তন করুন।
৩. প্রতিফলিত হতে পারে এমন কোনো স্থানে রেখে অপটিক্যাল মাউস ব্যবহার করবেন না।
ইউএসবি ডিভাইস পাচ্ছে নাহার্ডওয়ার১. বায়োসে ডিজাবেল করা১. বায়োস রিসেট বা ইউএসবি এনাবেল করে দিন।
পেন ড্রাইভ ফরম্যাট হয় নাসফটওয়ার১. ভাইরাস
২. ফাইল সিস্টেমের সমস্যা
১.ফরম্যাটিং টুল ব্যবহার করা।
২.ডস মুডে গিয়ে ফরম্যাট্ করা।
৩.অন্য পিসিতে চেষ্টা করা।
৪.অটো রান বন্ধ করে চেষ্টা করা।
৫.পেন ড্রাইভ নির্মাতার ওয়েব সাইট থেকে ফরম্যাট টুল ব্যবহার করা।
PDF ফাইল এডিট করা যায় নাসফটওয়ার১. প্রয়োজনীয় সফটওয়ারের অভাব১.Adobe Acrobat Professional (min 6 or upper version) দিয়ে করা যায়।
বাংলা পড়া যাচ্ছে নাসফটওয়ার১. দরকারি বাংলা ফন্ট নেই১. প্রয়োজনীয় সকল ফন্ট কপি করে ফন্ট ফোল্ডারে পেস্ট করতে হবে।
 ইন্টারনেট
ডায়ালআপ মডেম কানেকশন পাচ্ছে নাসফটওয়ার১. ডিভাইস ড্রাইভার
২. ভুল ডায়ালআপ নাম্বার
১. ডিভাইস ম্যানেজারে গিয়ে মডেমের ড্রাইভার এবং মডেম ঠিকমতো কাজ করছে কিনা চেক করুন।
২. ডায়ালআপ নাম্বার এবং পাসওয়ার্ড চেক করুন।
৩. ইন্টারনেট কানেকশনের সব সেটিং চেক করুন।
৪. নতুন করে কানেকশন প্রোফাইল তৈরি করুন।
মোবাইল ইন্টারনেটে সংযোগ পাওয়া যাচ্ছে নাসফটওয়ার১. সীমের সংযোগ বা ইউএসবি পোর্টের সংযোগ
২. কানেকশন সেটিংস পরিবর্তনের কারণে
৩. অন্য কোন ডিভাইস দিয়ে ইন্টারনেট ব্যবহারের কারণে
১. সীম ট্রে থেকে সিমটি খুলে আবার ভালোমতো সেখানে স্থাপন করুন।
২. ইউএসবি পোর্ট পরিবর্তন করে দেখুন।
৩. পিসি রিস্টার্ট দিয়ে দেখুন।
৪. মডেমের ড্রাইভার আনইন্সটল করে নতুন করে আবার ইন্সটল করুন।
৫. অন্য কোনো মডেম বা মোবাইল দোনের ড্রাইভার ইন্সটল করা হয়ে থাকলে সেগুলো আনইন্সটল করে তারপর নতুন করে আবার মডেমের ড্রাইভার ইন্সটল করুন।
কম্পিউটার ইন্টারনেট মডেম খুঁজে পাচ্ছে নাসফটওয়ার১. পোর্টের সমস্যা
২. ড্রাইভার নেই
১. অন্য ইউএসবি পোর্টে মডেম লাগিয়ে দেখুন।
২. কম্পিউটার রিস্টার্ট দিন।
৩. অন্য মডেমের ড্রাইন মুছে ফেলে নতুন করে মডেম ড্রাইভার ইন্সটল করুন।
মডেমে নো নেটওয়ার্ক/নো সার্ভিসসফটওয়ার১. ড্রাইভারের সমস্যা
২. সীমের সংযোগ
১. ড্রাইভার নতুন করে ইন্সটল করুন।
২. সীমটি মডেমের ট্রে থেকে খুলে আবার ভালোভাবে স্থাপন করুন।
ইন্টারনেট সংযোগের ধীরগতিহার্ডওয়ার১. সংযোগ লাইনের দূর্বলতা১. মোবাইল ইন্টারনেট কিংবা ডায়ালআপ ইন্টারনেটের গতি এমনিতেই কম। ব্রডব্যান্ড, এডিএসএল কিংবা ওয়াইম্যাক্স ব্যবহার করে ভালো গতি পেতে পারেন।
নেটওয়ার্কে থাকা কম্পিউটারে সংযুক্ত হওয়া যাচ্ছে নাসফটওয়ার১. আইপি এড্রেস
২. সেটিংস
১. নেটওয়ার্কে থাকা কম্পিউটারগুলার আইপি এড্রেস ঠিক আছে কিনা দেখুন
২. অন্য কম্পিউটারের সাথে শেয়ারিং অন আছে কিনা দেখুন।
 ইউপিএস
ইউপিএস ব্যাকআপ দিচ্ছে নাহার্ডওয়ার১. ব্যাটারী পুরাতন১. যদি ইউপিএস পুরাতন হয়ে থাকে তাহলে ইউপিএস-এ থাকা ব্যাটারী পরিবর্তন করুন।
২. নতুন ইউপিএস এ এই সমস্যা হলে সার্কিটের কারণে তা হতে পারে।
ইউপিএস থাকার পরেও কম্পিউটার রিস্টার্ট হয়হার্ডওয়ার১. সার্কিটের সমস্যা
২. চার্জ কম
৩. লোড বেশি
১. ইউপিএস এ চার্জ কম থাকলে এমন হতে পারে।
২. যদি ইউপিএস এর আউটপুট ক্ষমতার চেয়ে কম্পিউটারের লোড বেশি হয়ে যায় তাহলে হতে পারে। প্রিন্টার, স্ক্যানার ইউপিএস এর সাথে লাগাবেন না।
৩. সব ঠিক থাকার পরেও সমস্যা হলে সেটা সার্কিটের কারণে হতে পারে।
 প্রিন্টার
প্রিন্টার কাজ করছে নাসফটওয়ার১. ড্রাইভার
২. ডিফল্ট প্রিন্টার সেটিংস
১. আপডেটেড প্রিন্টার ড্রাইভার ব্যবহার করতে হবে।
২. ডিফল্ট প্রিন্টার সেটিংস চেক করতে হবে।
হার্ডওয়ার১. লুজ কানেকশন১. প্রিন্টারের সাথে ইউএসবি পোর্টের কানেকশন চেক করুন।
২. ইউএসবি পোর্ট পরিবর্তন করে দেখুন।
কার্ট্রিজ রিফিল করার পর সমস্যা হচ্ছেহার্ডওয়ার১. কালির সমস্যা
২. কার্ট্রিজের সমস্যা
১. রিফিলে ব্যবহৃত কালির মান ভালো না।
২. রিফিলের ফলে কার্ট্রিজে সমস্যা দেখা দিয়েছে।
একই পেজ বারবার প্রিন্ট হচ্ছেসফটওয়ার১. সফটওয়ার/ড্রাইভারের সমস্যা১. প্রিন্টারের অফ করে পিসি থেকে ক্যাবল খুলে কিছুক্ষণ পর আবার লাগিয়ে অন করুন।
২. নোটিফিকেশন এরিয়ার প্রিন্টার ডকুমেন্ট লিস্ট থেকে জমে থাকা ফাইল মুছে ফেলুন।
কমান্ড দিলে প্রিন্ট শুরু হচ্ছে নাহার্ডওয়ার১. কাগজ ঠিকমতো নেই
২. কার্ট্রিজ ঠিকমত বসানো নেই
১. কাগজ ঠিকমতো সাথে আছে কিনা চেক করুন। প্রিন্টারের কাগজ টানতে যেন কোনো সমস্যা না হয়।
২. প্রিন্টার খুলে কার্ট্রিজ চেক করুন এবং প্রয়োজনবোধে খুলে আবার লাগান। নতুনভাবে কার্ট্রিজ লাগানোর পর প্রিন্টার সফটওয়ার দিয়ে আবার এলাইনমেন্ট ঠিক করুন।
 প্রোজেক্টর
প্রোজেক্টরে ছবি আসছে নাহার্ডওয়ার১. ভুল কানেকশনের
২. ক্যাবলের সমস্যা
৩. ল্যাম্পের সমস্যা
১. আগে প্রোজেক্টরের ম্যানুয়াল পড়ে নিতে হবে।
২. গ্রাফিক্স কার্ড বা ল্যাপটপের আউটপুটের সাথে প্রোজেক্টরের ইনপুটের সংযোগ চেক করতে হবে।
৩. ক্যাবলের দৈর্ঘ্য ১০ মিটারের বেশি হওয়া যাবে না।
৪. ল্যাম্পের লাইফ সাইকেল সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে।
সফটওয়ার১. উইন্ডোজের ডিসপ্লে সেটিংস
২. প্রোজেক্টরের সেটিংস
১. উইন্ডোজের সেকেন্ডারি ডিসপ্লে সেটিংস চেক করুন। উইন্ডোজ+P বাটন প্রেস করে সহজেই এটি করা যায়।
২. উইন্ডোজের প্রোজেক্টর রেজুলেশন আর প্রোজেক্টরের সাপোর্টেড রেজুলেশন ঠিক থাকতে হবে।
৩. সব কানেকশন ঠিক থাকলে আগে প্রোজেক্টর অন করুন ,তারপর কম্পিউটার।
৪. প্রোজেক্টরে একাধিক ইনপুটের সিস্টেম থাকলে সেটা চেক করুন।
প্রোজেক্টরে ছবিতে ডট/দাগহার্ডওয়ার১. প্রোজেক্টরের লেন্সে জমা ধুলাবালি১. নিয়মিত প্রোজেক্টরের লেন্স পরিস্কার করতে হবে।
প্রোজেক্টরের স্ক্রীণে স্পষ্ট ছবি আসছে নাসফটওয়ার১. রেজুলেশনের সমস্যা১. প্রোজেক্টরে অটোমেটিক সেটিংস এর কোনো বাটন থাকলে তা প্রেস করুন।
২. ডেস্কটপ/ল্যাপটপের রেজুলেশন সেটিংস পরিবর্তন করে দেখুন।
৩. ডেস্কটপ/ল্যাপটপের ডিসপ্লে ডিজাবেল করে দিন।
প্রোজেক্টর এ বায়োস এর ডিসপ্লে আসছে নাহার্ডওয়ার১. ডিভাইস সাপোর্ট নেই১. এই সমস্যার সমাধান নেই।
ল্যাপটপেরএর কোন জিনিস প্রজেক্টর এ দেখানো যায় নাহার্ডওয়ার১.ক্যাবল সংযোগ দূর্বল হতে পারে১.ক্যাবল সংযোগ ঠিকমত লাগাতে হবে।
সফটওয়ার১. Resolution পার্থক্য থাকতে পারে।
৩.Settings এ নির্দিষ্ট অপশন আনচেক থাকতে পারে।
১. Desktop-properties-settings-advanced-Graphics Media-graphics properties-single/multiple display (চেক করে দিতে হবে)।
২. উইন্ডোজ সেভেন উইন্ডোজ+পি কী প্রেস করতে হবে।
 ল্যাপটপ কম্পিউটার
ল্যাপটপ চালু হচ্ছে নাহার্ডওয়ার১. ব্যাটারীর সমস্যা
২. চার্জিং পোর্টের সমস্যা
৩. কারিগরী সমস্যা
১. ল্যাপটপের ব্যাটারীর ক্ষমতা পুরো কমে গেলে কিংবা ত্রুটি দেখা দিলে এমন হয়, ব্যাটারী পরিবর্তন করতে হবে।
২. চার্জিং পোর্ট এবং এডাপ্টার ঠিক আছে কিনা দেখুন।
৩. ল্যাপটপের ইন্ডিকেটর লাইট অন না হলে কোনো টেকনিশিয়ানকে দেখান।
ল্যাপটপ ব্যাকআপ কম দিচ্ছেহার্ডওয়ার১. ল্যাপটপের ব্যাটারীর আয়ু কমে গেছে১. ল্যাপটপ ব্যবহারের কিছু নিয়মকানুন আছে সেগুলা মেনে চলুন।
সফটওয়ার১. ভুল পাওয়ার সেটিংস১. উইন্ডোজের পাওয়ার সেটিং ঠিক করে ব্যাকআপ বাড়ানো সম্ভব।
ল্যাপটপ অতিরিক্ত গরম হয়ে যাচ্ছেহার্ডওয়ার১. অপর্যাপ্ত কুলিং
২. অতিরিক্ত কাজের চাপ
১. ল্যাপটপের কুলিং ফ্যানের একদম সামনে কোনো কিছু রাখবেন না।
২. ল্যাপটপের প্রসেসর যেখানে থাকে সেই স্থান বেশি গরম হয়। খেয়াল রাখবেন সবসময় যেন সেখানে বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা থাকে।
৩. ল্যাপটপে টানা বেশিক্ষণ মুভি দেখবেন না বা সারাক্ষণ কাজ করবেন না।
ল্যাপটপ পাওয়ার পাচ্ছে নাহার্ডওয়ার১. এডাপ্টারের সমস্যা১. পাওয়ার সাপ্লাই-এর সকেট এবং ল্যাপটপের এডাপ্টার চেক করুন।
ল্যাপটপের ডিসপ্লে আসছে নাসফটওয়ার১. উইন্ডোজের সমস্যা১. যদি বায়োসের স্ক্রীন আসার পর ডিসপ্লে কালো হয়ে যায় তাহলে বুঝতে হবে উইন্ডোজের সমস্যা। উইন্ডোজ রিপেয়ার করুন বা নতুন করে সেটআপ করুন।
 ডিজিটাল ক্যামেরা/ মোবাইল ফোন
ক্যামেরায় তোলা ছবি পরিস্কার না
১. আলোর সমস্যা
২. ছবি তোলার জ্ঞানের অভাব
১. যার বা যেটির ছবি তুলছেন সেখানে পর্যাপ্ত আলো থাকতে হবে। আর আলোর উৎস থাকবে ক্যামেরার পেছনে।
২. পরিবেশের উপর ভিত্তি করে ক্যামেরার লাইট সেটিংস পরিবর্তন করুন।
৩. ছবি তোলার সময় হাত যেন না নড়ে সেদিকে খেয়াল রাখুন।
৪. ছবি তোলার আগে লেন্সে ঠিকমত ফোকাস করে নিন।
ক্যামেরা/মোবাইলে তোলা ছবি কম্পিউটারে নেয়া যাচ্ছে নাহার্ডওয়ার১. সংযোগ ক্যাবল থাকতে হবে
২. ব্লুটুথ
১. ইউএসবি ক্যাবলের সাহায্যে মোবাইল/ডিজিটাল ক্যামেরায় তোলা ছবি পিসিতে নেয়া যায়।
২. মেমোরি কার্ড রীডারের সাহায্যে ডাটা পিসিতে নেয়া যায়।
৩. ল্যাপটপের ব্লুটুথের সাহায্যে মোবাইল থেকে ডাটা পিসিতে নেয়া যায়।
 ভাইরাস প্রসংগ
সমস্যা
ধরণ
বোঝার উপায়
সমাধান
কম্পিউটারে ভাইরাস থাকলে তা কিভাবে বুঝবো এবং সমাধান করবসফটওয়ার১. কম্পিউটার স্লো হয়ে যাবে
২. কাজ করার সমস্য হঠাৎ সেটি আটকে যাবে/হ্যাং করবে
৩. কম্পিউটার চালু হতে বেশি সময় লাগবে
৪. যখন-তখন কম্পিউটার রিস্টার্ট দিতে পারে
৫. কন্ট্রোল প্যানেল/ফোল্ডার অপশন হাইড হয়ে যেতে পারে।
৫. ড্রাইভ বা ফোল্ডার লক হয়ে যেতে পারে।
১. ইন্টারনেট ব্যবহারে সতর্ক থাকা।
২. যেকোনো পেনড্রাইভ বা মোবাইল ফোন পিসিতে সংযুক্ত করার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন।
৩. এন্টিভাইরাস ব্যবহার করা।
৪. পেন ড্রাইভ পিসিতে ঢুকানো আগে স্ক্যান করে নেয়া।
৫. আক্রান্ত ড্রাইভ ফরম্যাট করা।
৬. রেজিস্ট্রি টুলস ব্যবহার করে বিভিন্ন অপশন ফেরত আনা যায়।
৭. অপারেটিং সিস্টেম নতুন করে ইন্সটল করা।
এন্টি ভাইরাস আপডেট এবং ডাউনলোড জনিত সমস্যাসফটওয়ার১.লাইসেন্স সময় অতিক্রম করে যেতে পারে
২.কম্পিউটার এর সময় এবং সফটওয়্যার এর সময় মিসম্যাচ হতে পারে
৩.ইন্টারনেট কানেক্টিভিটি দূর্বল হলে
১.আপডেট এবং ডাউনলোড এর সময় firewall বন্ধ রাখা যেতে পারে।
২.নির্মাতার ওয়েবসাইট থেকে সাহায্য নেয়া যেতে পারে।
এন্টি ভাইরাস আনইন্সটল হয় নাসফটওয়ার১. রেজিস্ট্রির সমস্যা১. সিক্লিনার এর মতো ইউটিলিটি টুল দিয়ে আনইন্সটল করতে হবে।